Advertisement

BJP Protest SMVDIME: ৫০ সিটের মধ্যে ৪২ মুসলিম পডুয়া বৈষ্ণদেবী কলেজে, আপত্তি জানাল BJP

MBBS-এর প্রথমবর্ষে ৫০টি সিটের মধ্যে ৪২ জনই মুসলিম। আর সেই লিস্ট সামনে আসার পরই বিতর্কের সূত্রপাত। বর্তমানে ভর্তি তালিকায় মুসলিম পড়ুয়ারদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আপত্তি জানাল বিজেপি। তাদের পক্ষ থেকে জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রী মাতা বৈষ্ণদেবী ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটের এই কাজের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান হয়েছে।

বিজেপির প্রতিবাদবিজেপির প্রতিবাদ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 23 Nov 2025,
  • अपडेटेड 1:46 PM IST
  • MBBS-এর প্রথমবর্ষে ৫০টি সিটের মধ্যে ৪২ জনই মুসলিম
  • বর্তমানে ভর্তি তালিকায় মুসলিম পড়ুয়ারদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আপত্তি জানাল বিজেপি
  • জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রী মাতা বৈষ্ণদেবী ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটের এই কাজের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান হয়েছে

MBBS-এর প্রথমবর্ষে ৫০টি সিটের মধ্যে ৪২ জনই মুসলিম। আর সেই লিস্ট সামনে আসার পরই বিতর্কের সূত্রপাত। বর্তমানে ভর্তি তালিকায় মুসলিম পড়ুয়ারদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আপত্তি জানাল বিজেপি। তাদের পক্ষ থেকে জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রী মাতা বৈষ্ণদেবী ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটের এই কাজের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান হয়েছে।

এই মর্মে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নেতা সুনীল শর্মার নেতৃত্বাধীন একটা দল লেফটেন্যান্ট রাজ্যপাল মনোজ সিনহার সঙ্গে দেখা করেন শনিবার। রাজ্যপালের হাতে তারা তুলে দেন স্মারকলিপি। সেখানে এই ভর্তির বিরুদ্ধে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। পাশাপাশি অ্যাডমিশন প্রক্রিয়া পদ্ধতি নিয়ে তদন্তও চাওয়া হয়েছে।

কেন সমস্যা?

এই সমস্যার সূত্রপাত বেশ কিছুদিন আগে। আসলে ২০২৫-২৬ সালের এমবিবিএস ভর্তির লিস্টে দেখা যায় ৫০ জনের মধ্যে ৪২ মুসলমান। আর এই বিষয়টা সামনে আসার পরই একাধিক হিন্দু সংগঠন ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলে। শুরু হয় আন্দোলন। তাদের দাবি, এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বৈষ্ণদেবী শ্রাইন বোর্ডের টাকায় চলে। তাই এখানে ভর্তিতে হিন্দুদের প্রাধান্য দিতে হবে। এই প্রতিষ্ঠানে তারা সম্প্রদায় ভিত্তিক ভর্তির সংরক্ষণ চায়।

এরই মাঝে আসরে নামে বিজেপি। তাদের পক্ষ থেকে উধমপুরের বিধায়ক আরএস পাথানিয়া এক্স পোস্ট করে দাবি করেন, এই প্রতিষ্ঠান তৈরি হয়েছে বৈষ্ণদেবীর ভক্তদের টাকায়। তাই এখানে শ্রাইনের মতাদর্শ মেনে চলা উচিত।

তিনি বলেন, 'শ্রী মাতা বৈষ্ণদেবী তীর্থযাত্রীদের ভক্তি ও নিবেদন থেকে নির্মিত প্রতিষ্ঠানগুলিতে অবশ্যই তীর্থস্থানের পবিত্র নৈতিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। শ্রাইন বোর্ড আইন এবং বিশ্ববিদ্যালয় আইনের সংশোধন এখন অপরিহার্য।'

এই নিয়ে অনেক দিন ধরেই বিক্ষোভ চলছিল। তবে এই সপ্তাহের শুরুতে বিক্ষোভ আরও বেড়ে গিয়েছিল। এই সময় যুব রাজপুত সভা, রাষ্ট্রীয় বজরং দল এবং আন্দোলন কল্কির সদস্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ে মিছিল করে। পুলিশ তাদের বাধা দেয়।

কাদের দ্বারা তৈরি?

শ্রাইন বোর্ডের টাকায় পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটিতে এ বছর ৫০টি এমবিবিএস আসন মঞ্জুর করা হয়েছে। আধিকারিকরা এখানে যোগ্যতার বিরুদ্ধে ভর্তির বিষয়ে জোর দেন। SMVDIME-কে সংখ্যালঘু মর্যাদা দেওয়া হয়নি। তাই কোনও ধর্মীয় সংরক্ষণ প্রয়োগ করার প্রশ্নই ছিল না। যদিও সেখানেই আপত্তি জানায় বিজেপি এবং একাধিক হিন্দু সংগঠনের। তাঁরা এখানে হিন্দু সংরক্ষণ চাইছে। এখন দেখার পরিস্থিতি ঠিক কোন দিকে যায়।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement