Advertisement

গত ২৪ ঘণ্টায় COVID-এ ৬ মৃত্যু দেশে, আক্রান্তের সংখ্যায় তৃতীয় স্থানে বাংলা

গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৬ জনের মৃত্যুতে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে। এদিকে, একদিনে নতুন করে দেশজুড়ে নতুন করে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫৮। যার মধ্যে গুজরাট এবং পশ্চিমবঙ্গে সবচেয়ে বেশি মানুষের শরীরে থাবা বসিয়েছে এই ভাইরাস।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 09 Jun 2025,
  • अपडेटेड 2:37 PM IST
  • দেশে একদিনে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত ৩৫৮ জন
  • এর মধ্যে গুজরাট, কর্নাটক এবং বাংলায় আক্রান্ত সবচেয়ে বেশি
  • গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ করোনা আক্রান্তের মৃত্যু

সাড়ে ৬ হাজার ছুঁইছুঁই দেশে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সোমবারের বুলেটিন বলছে, এই মুহুর্তে করোনা অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ৬ হাজার ৪৯১। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন আরও ৬ হাজার ৮৬১। যা নিঃসন্দেহে আশার আলো বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ জন করোনা আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর খবরে কিছুটা হলেও উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। 

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩৫৮ জন। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি গুজরাটে। সেখানে একদিনে ১৫৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন। গুজরাটের পরেই দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কর্নাটক। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭। তৃতীয় স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় ৫৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। তার মধ্যে কর্নাটকে ২ জন, কেরলের ৩ জন এবং তামিলনাড়ুর ১ জন। কর্নাটকে মৃতদের বয়স যথাক্রমে ৪৬ এবং ৪৮, দু'জনেই কোমর্বিড রোগী ছিলেন। কেরলে মৃত ৩ জনের বয়স ৫১, ৬৪ এবং ৯২। প্রত্যেকেই নানা রোগে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তামিলনাড়ুর কোভিডে মৃত ৪২ বছরের ব্যক্তির অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবিটিস এবং কিডনির সমস্যা ছিল। এখনও পর্যন্ত নয়া কোভিড ওয়েভে দেশে মৃত্যু হয়েছে ৬৫ জনের। গত ১ জানুয়ারি থেকে এই পরিসংখ্যান দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

 

কোভিড গ্রাফ

পশ্চিমবঙ্গের কোভিড-১৯ পরিস্থিতি সম্পর্কে, ইএসআই মানিকতলার প্রাক্তন নোডাল অফিসার ডঃ সায়ন মিশ্র বলেন, 'আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ এটি ওমিক্রনের একটি পরিবর্তিত রূপ, যা বেশি সংক্রমণযোগ্য হলেও গুরুতর অসুস্থতা বা মৃত্যুর দিকে পরিচালিত করে না। এমনকি সংক্রমণের ক্ষেত্রেও, পাঁচ দিন মাস্ক পরা, সাত দিন আইসোলেশনে থাকা, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা এবং অন্যদের সঙ্গে কথা বলার সময় ছয় ফুট দূরত্ব বজায় রাখার মতো স্ট্যান্ডার্ড সতর্কতা যথেষ্ট।' 

 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement