Advertisement

ভারতে পুরুষের চেয়ে মহিলার সংখ্যা বেশি, স্বাধীনতার পর এই প্রথম!

দেশের প্রথম বার জনসংখ্যায় পুরুষদের ছাড়িয়ে গেল মহিলারা। প্রথমবার মহিলাদের সংখ্যা পুরুষদের চেয়ে বেশি হয়েছে।

মেয়েরাই এগিয়েমেয়েরাই এগিয়ে
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 25 Nov 2021,
  • अपडेटेड 10:57 AM IST
  • পুরুষদের ছাপিয়ে গেল মহিলারা
  • স্বাধীনতার পর এই প্রথম
  • জাতীয় রিপোর্টে প্রকাশ তথ্য

NFHS-5 সেক্স রেশিওতে দেশে প্রথমবার পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের সংখ্যা বেশি হয়ে গিয়েছে। এখন ১০০০ পুরুষে ১০২০ জন মহিলা রয়েছেন। স্বাধীনতার পর এই প্রথম বার জনসংখ্যায় প্রতি হাজারে পুরুষদের ছাড়িয়ে গেল মহিলারা। ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ এর রিপোর্ট এসেছে।

উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি

প্রথমবার ২০১৫ সালে হওয়া এনএফ এইচএস-এর এর আগে করা রিপোর্টে দেখা গিয়েছিল, ২০১৫-১৬ সালে যে হিসেব বের করা হয়েছিল, তাতে ১০০০ পুরুষের ৯৯১ জন মহিলা ছিলেন। শুধু এটুকুই নয়, জন্মের সময় সেক্স রেশিও উন্নতি হয়েছে ২০১৫ সালে। প্রতি ১০০০ বাচ্চায় ৯১৯ জন মেয়ে বাচ্চা ছিল। যেখানে ২০১৯-২১ তা বেড়ে ১০০০ জনে ৯২৯ জন মেয়ে হয়েছে।

আরও পড়ুন

গ্রামে বৃদ্ধি শহরের চেয়ে বেশি

গ্রামেও বেড়েছে জনসংখ্যা। হিসেব অনুযায়ী এটাও বেরিয়ে সামনে এসেছে। সেক্স রেশিওতে শহরের চেয়ে গ্রামে মহিলাদের সংখ্যা বেশি। গ্রামে ১০০০ পুরুষে ১০৩৭ জন মহিলা রয়েছেন। যেখানে শহরে ৯৮৫ জন মহিলা রয়েছেন। রিপোর্টে এমনটাই জানা গিয়েছে। এই সার্ভের হিসেবে গ্রামের প্রতি এক হাজার পুরুষে ১০০৯ জন মহিলা ছিলেন। যেখানে শহরে এই হিসেব ছিল ৯৫৬ জন।

স্বাধীনতার পর জনসংখ্যার অনুপাত কমছিল

স্বাধীনতার পর জনসংখ্যার অনুপাত পুরুষ-মহিলার নষ্ট হচ্ছিল। ১৯০১ সালের সেক্স রেশিও প্রতি হাজার পুরুষে ৯৭২ জন মহিলা ছিল। কিন্তু স্বাধীনতার পর সেই সংখ্যা কম হতে শুরু করে। ১৯৫১ সালে এই সংখ্যা কমে গিয়ে ৯৪৬ জন মহিলাতে নেমে আসে। ১৯৭১ সালে এটি আরও কম হয়ে ৯৩০ জন মহিলাতে পরিণত হয়। ২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে ৯৪০ জন হয়েছিল। ২০২১-এ পুরুষদের ছাড়িয়ে যাওয়ায় আশাপ্রদ বলে মনে করছে ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেল্ঢ।

প্রজননের সংখ্যাতেও নিয়ন্ত্রণে এসেছে। রিপোর্ট অনুসারে দেশে প্রজননের উপরেও ঘাটতি রয়েছে। প্রজনন সার্ভে অনুসারে দেশের প্রয়োজন step-2 তে চলে এসেছে। ২০১৫-১৬ সালের ২.২৩ ছিল।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement