Advertisement

karnataka high court: বিরাট কাণ্ড! হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির সামনেই গলায় ছুরি চালাল ব্যক্তি, তারপর...

বুধবার কর্নাটক হাইকোর্টে একটি চমকপ্রদ ঘটনা ঘটেছে। এখানে একজন ব্যক্তি ছুরি নিয়ে এসে প্রধান বিচারপতি নিলয় বিপিনচন্দ্র আঞ্জারিয়ার সামনে গলা কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। এ সময় কোর্টে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।

The decision was taken due to cyber security issues. (File photo)
Aajtak Bangla
  • বেঙ্গালুরু,
  • 04 Apr 2024,
  • अपडेटेड 8:38 AM IST
  • প্রধান বিচারপতি নিলয় বিপিনচন্দ্র আঞ্জারিয়ার সামনে গলা কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন
  • নিরাপত্তা কর্মীরা দ্রুততার সঙ্গে তাঁকে বোরিং হাসপাতালে নিয়ে যায়

বুধবার কর্নাটক হাইকোর্টে একটি চমকপ্রদ ঘটনা ঘটেছে। এখানে একজন ব্যক্তি ছুরি নিয়ে এসে প্রধান বিচারপতি নিলয় বিপিনচন্দ্র আঞ্জারিয়ার সামনে গলা কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। এ সময় কোর্টে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। পুলিশ জানায়, মহীশুরের বাসিন্দা শ্রীনিবাস ১ নং কোর্ট কক্ষের প্রবেশপথে নিরাপত্তা কর্মীদের কাছে একটি ফাইল হস্তান্তর করেন এবং কেউ কিছু বোঝার আগেই তিনি প্রধান বিচারপতির উপস্থিতিতে নিজের গলা কাটার চেষ্টা করেন। একজন পুলিশ কর্তা বলেছেন, নিরাপত্তা কর্মীরা দ্রুততার সঙ্গে তাঁকে বোরিং হাসপাতালে নিয়ে যায়, যেখানে তাঁকে এখন চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, 'আমরা জানি না কেন তিনি এমন কঠোর পদক্ষেপ নিলেন। তিনি কোর্ট হল ওয়ানে ঢুকে ছুরি দিয়ে গলা কেটে ফেলেন। আমাদের নিরাপত্তা কর্মীরা তা দেখতে পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে উদ্ধার করেন। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে কোনও চিরকুট পাওয়া যায়নি।'

এই ঘটনার পরেই প্রধান বিচারপতি নিরাপত্তা কর্মীদের তলব করেন। প্রধান বিচারপতি আঞ্জারিয়া হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে নিরাপত্তাহীনতায় উদ্বেগ প্রকাশ করে হাইকোর্টের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের কাছে জানতে চান, ওই ব্যক্তি ধারাল অস্ত্র নিয়ে কীভাবে আদালত চত্বরে প্রবেশ করলেন? পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। শ্রীনিবাস নিরাপত্তা কর্মীদের কাছে যে ফাইলটি দিয়েছিল তার বিষয়বস্তু অজানা এবং আদালত বলেছে যে তারা নথিগুলি পরীক্ষা করবে না কারণ এটি কোনও আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতের কাছে জমা দেওয়া হয়নি।

হাইকোর্ট আরও বলে, আদালতের আদেশ ছাড়া কর্মকর্তাদের কোনও দলিল নেওয়া উচিত নয়। কী কারণে ওই ব্যক্তি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। আত্মহত্যার চেষ্টার কারণ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। চিকিৎসক তাঁকে সুস্থ ঘোষণা করার পর জবানবন্দি রেকর্ড করবে পুলিশ।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement