Advertisement

Puri Chandan Yatra Accident: পুরীতে জগন্নাথের চন্দন যাত্রা উৎসবে ভয়াবহ আতশবাজি বিস্ফোরণ, একাধিক আশঙ্কাজনক

বুধবার রাতে ওড়িশার পুরিতে ভগবান জগন্নাথের চন্দন যাত্রা উৎসবের সময় আতশবাজি বিস্ফোরণে ২০ জনেরও বেশি ভক্ত পুড়ে আহত হয়েছেন। আহত বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গিয়েছে।

Puri Chandan Yatra Accident
Aajtak Bangla
  • পুরী,
  • 30 May 2024,
  • अपडेटेड 12:06 PM IST
  • পুরীতে জগন্নাথের চন্দন যাত্রা উৎসবের সময় আতশবাজি বিস্ফোরণ
  • বিস্ফোরণে ২০ জনেরও বেশি ভক্ত পুড়ে আহত হয়েছেন

বুধবার রাতে ওড়িশার পুরিতে ভগবান জগন্নাথের চন্দন যাত্রা উৎসবের সময় আতশবাজি বিস্ফোরণে ২০ জনেরও বেশি ভক্ত পুড়ে আহত হয়েছেন। আহত বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গিয়েছে। চন্দন যাত্রা উদযাপনের অংশ হিসাবে নরেন্দ্র পুকুরে 'চাপা খেলা' অনুষ্ঠান চলাকালীন এই ঘটনাটি ঘটে। চন্দন যাত্রা উৎসবের জন্য নরেন্দ্র পুষ্করিণী সরোবরে শত শত মানুষ জড়ো হয়েছিল। এ সময় একদল ভক্ত আতশবাজি ফাটাচ্ছিল, যার একটি স্ফুলিঙ্গ আতশবাজির স্তূপে পড়ে। যা বিস্ফোরণ ঘটায়। জ্বলন্ত আতশবাজি থেকে স্ফুলিঙ্গ ছিটকে বেশ কয়েকজনের গায়ে পড়ে পুড়ে যায়। আহত সকলকে তাৎক্ষণিকভাবে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, কিন্তু হাসপাতালের একটি ডেডিকেটেড বার্ন ইউনিটের অভাবের কারণে পরে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

১৮ জন গুরুতর রোগীকে কটকের এসসিবি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। কিছু রোগীকে আরও বিশেষ যত্নের জন্য কটক এবং ভুবনেশ্বরের হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছিল। পুরীর এসপি পিনাক মিশ্র, 'আমাদের প্রথম অগ্রাধিকার হল রোগীদের হাসপাতালে স্থানান্তর করা। রোগীদের স্থানান্তর করা হচ্ছে এবং চিকিৎসার জন্য SCB-এর বার্ন ইউনিটের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।'

এদিকে, মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়ক এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি লিখেন, 'পুরী নরেন্দ্র পুকুরের কাছে দুর্ঘটনার কথা শুনে দুঃখিত। মুখ্যসচিব এবং জেলা প্রশাসনকে আহতদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে এবং তাঁদের চিকিৎসা পর্যবেক্ষণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমস্ত আহতদের চিকিৎসার খরচ মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে বহন করা হবে। সবার দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।'

এই ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, 'ভগবান জগন্নাথের চন্দন যাত্রার সময় পুরিতে বিধ্বংসী আতশবাজির ঘটনা সম্পর্কে জেনে হতবাক, যার ফলে বেশ কয়েকজন লোক আহত হয়েছেন। তাঁদের দ্রুত এবং সম্পূর্ণ সুস্থতার জন্য প্রভুর কাছে প্রার্থনা করছি। ওড়িশা সরকারের প্রতি সংহতি জানাচ্ছি।'

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement