Advertisement

Mohan Bhagwat: 'কেউ কেউ মনে করেন হিন্দুদের নেতা হবেন', মন্দির-মসজিদ বিতর্কে সরব RSS প্রধান

দেশে মন্দির-মসজিদ ইস্যু নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। বিতর্কের আবহে সম্প্রীতির বার্তা দিয়েছেন তিনি। একইসঙ্গে ক্ষোভের সুরে ভাগবত বলেছেন যে, রাম মন্দির নির্মাণের পর অনেকেই এই ধরনের বিতর্ক উস্কে দিয়ে হিন্দুদের নেতা হওয়ার কথা ভাবছেন। 

মোহন ভাগবত।মোহন ভাগবত।
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 20 Dec 2024,
  • अपडेटेड 7:05 AM IST
  • দেশে মন্দির-মসজিদ ইস্যু নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত।
  • বিতর্কের আবহে সম্প্রীতির বার্তা দিয়েছেন তিনি।
  • তাঁর কথায়, 'সংখ্যালঘু কে? সংখ্যাগুরু কে? সবাই এখানে সমান।'

দেশে মন্দির-মসজিদ ইস্যু নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। বিতর্কের আবহে সম্প্রীতির বার্তা দিয়েছেন তিনি। একইসঙ্গে ক্ষোভের সুরে ভাগবত বলেছেন যে, রাম মন্দির নির্মাণের পর অনেকেই এই ধরনের বিতর্ক উস্কে দিয়ে হিন্দুদের নেতা হওয়ার কথা ভাবছেন। 

'ইন্ডিয়া, দ্য বিশ্বগুরু' শীর্ষক আলোচনায় ভাগবত বলেছেন যে, আমাদের দেশে যে সম্প্রীতির পরিবেশ রয়েছে, তা বিশ্বকে দেখানো উচিত। ভারতীয় সমাজে বহুত্ববাদে জোর দিয়ে আরএসএস প্রধান বলেছেন যে, রামকৃষ্ণ মিশনেও বড়দিন উদযাপন করা হয়। তাঁর কথায়, 'আমরা এটা করতে পারি, কারণ আমরা হিন্দু।'

এই প্রসঙ্গে ভাগবতের সংযোজন, 'আমরা দীর্ঘদিন ধরে সদিচ্ছা নিয়ে বসবাস করছি। আমরা যদি বিশ্বকে এই সদিচ্ছা দিতে চাই, তাহলে আমাদের এটির একটি মডেল তৈরি করতে হবে। রাম মন্দির নির্মাণের পরে, কিছু লোক মনে করে যে একই ধরনের ইস্যু তুলে তিনি হিন্দুদের নেতা হতে পারেন, এটা মেনে নেওয়া যায় না।' তিনি আরও বলেছেন, 'প্রতিদিন একটি নতুন ইস্যু উত্থাপিত হচ্ছে। এটি কীভাবে অনুমতি দেওয়া যেতে পারে? এটি চলতে পারে না।'

প্রসঙ্গত, অনেক এলাকায় মসজিদের জায়গায় মন্দির রয়েছে বলে দাবি করে আদালতে মামলা করা হয়েছে। যা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে দেশে। এই আবহে ভাগবতের এহেন মন্তব্য ভিন্ন মাত্রা যোগ করল বলেই মনে করা হচ্ছে। যদিও কোনও নির্দিষ্ট ঘটনার নাম করেননি আরএসএস প্রধান। 


 ভাগবত বলেছেন, 'এখন সংবিধান অনুযায়ী দেশ পরিচালিত হয়। এই ব্যবস্থায় জনগণ তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করে, যারা সরকার চালায়। আধিপত্যের দিন চলে গেছে।' তাঁর কথায়, 'সংখ্যালঘু কে? সংখ্যাগুরু কে? সবাই এখানে সমান। এটাই দেশের ঐতিহ্য। সম্প্রীতি রয়েছে।'
 

Read more!
Advertisement
Advertisement