Advertisement

Yogi Adityanath On Gyanvapi: জ্ঞানবাপী মসজিদে ত্রিশূল কোথা থেকে এল? প্রশ্ন যোগীর

'দেশ চলবে সংবিধান দিয়ে কারও মত বা ধর্ম দিয়ে নয়। দেখুন আমি ঈশ্বরে বিশ্বাসী। কিন্তু কোনও ভণ্ডামিতে বিশ্বাস করি না।' বললেন যোগী আদিত্যনাথ।

যোগী আদিত্যনাথ।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 31 Jul 2023,
  • अपडेटेड 1:49 PM IST
  • জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে বড় মন্তব্য যোগীর।
  • প্রশ্ন তুললেন ত্রিশূল কোথা থেকে এল?

আযোধ্যার জমি নিয়ে বিতর্কের অবসান হয়েছে। সেখানে তৈরি হচ্ছে রাম মন্দির। এর মধ্যেই জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। জ্ঞানবাপী মসজিদ না মন্দির তা নিয়ে চলছে আদালতে শুনানি। এবার জ্ঞানবাপী নিয়ে বড় মন্তব্য করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তাঁর কথায়,'জ্ঞানবাপীকে মসজিদ বললে বিতর্ক হবেই।' মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন, 'মসজিদের ভিতরে ত্রিশূল কী করছে? আমরা তো রাখিনি।' তাঁর বার্তা,'এ ব্যাপারে মুসলিম পক্ষকে এগিয়ে এসে বলা উচিত যে ঐতিহাসিক ভুল হয়েছে। আমরা সেই ভুলের সমাধান চাই।'

এএনআই-এর পডকাস্টে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেন,'জ্ঞানবাপীকে মসজিদ বললে বিতর্ক হবেই। মসজিদের ভিতরে ত্রিশূল কেন? আমরা রাখিনি। জ্যোতির্লিঙ্গ আছে সেখানে। দেওয়ালগুলি চিৎকার করে কী বলছে? আমার মনে হয় মুসলিমদের তরফে প্রস্তাব আসা উচিত যে ঐতিহাসিক ভুল হয়েছে। আমরা সেই ভুলের সমাধান চাই।'

সংবিধান মেনে দেশ চলবে- যোগী 

অন্য আর এক প্রশ্নের জবাবে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেন,'দেশ চলবে সংবিধান দিয়ে কারও মত বা ধর্ম দিয়ে নয়। দেখুন আমি ঈশ্বরে বিশ্বাসী। কিন্তু কোনও ভণ্ডামিতে বিশ্বাস করি না। আপনার নিজস্ব মতামত এবং ধর্মও থাকবে। ধর্ম থাকবে ঘরে, মসজিদ ও মন্দিরে। রাস্তায় ধর্মপালন করা অনুচিত। অন্য কারো উপর আপনি জোর করতে পানরে না। কেউ যদি দেশে থাকতে চায়, তবে তাকে নিজের মত ও ধর্ম নয়, জাতিকে সর্বোপরি বিবেচনা করতে হবে।'

৬ বছর ধরে ইউপিতে কোনও দাঙ্গা হয়নি - যোগী 

উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন,'আমি ৬ বছরের বেশি সময় ধরে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। গত ৬ বছরে বড় কোনও দাঙ্গা হয়নি। এই যাঁরা বড় বড় কথা বলেন, তাঁরা দেখুন কীভাবে নির্বাচন হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনে দেখুন কী হল? ওরা দেশকে পশ্চিমবঙ্গ বানাতে চায়। সেখানে টিএমসি সরকার যা করছে সেটাই দেশে করতে চায়। কিছু মানুষ ক্ষমতায় এসে পুরো ব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে চায়। পশ্চিমবঙ্গেও তা দেখা গিয়েছে। বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা নিহত হয়েছেন। এই ঘটনাগুলো চোখ খুলে দেয়। ১৯৯০ সালে কাশ্মীরে যা ঘটেছিল, তখন এরা নীরব দর্শক ছিল।'

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement