সামনেই কালীপুজো। দুর্গাপুজো এবং লক্ষী পুজোর পরেই সকলে অপেক্ষা করে থাকেন কালীপুজোর। শ্যামা মায়ের আরাধনায় যাতে কোনো খামতি না থাকে, তাই চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। (ছবি: অনির্বাণ সিংহ রায়)
অন্য বারের থেকে এই বছরের বেশির ভাগ পুজোর চিত্র একটু আলাদা। কোভিড অতিমারীর জন্যে ছন্দপতন ঘটেছে সর্বক্ষেত্রেই। (ছবি: অনির্বাণ সিংহ রায়)
তবে দুর্গাপুজোয় কুমোরটুলির যা অবস্থা ছিল তার থেকে কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে কালীপুজোর দৃশ্য। তুলনামূলক হাসি ফুটেছে শিল্পীদের মুখে। (ছবি: অনির্বাণ সিংহ রায়)
বিধিনিষেধ মেনেই চলছে ঠাকুর কেনাবেচা ও প্রস্তুতি। কুমোরটুলি পাড়ায় কালীপুজোর দু'দিন আগেই পাওয়া যাচ্ছে উৎসবের আমেজ। (ছবি: অনির্বাণ সিংহ রায়)
কার্তিক মাসের কৃষ্ণা অমাবস্যা তিথিতে হয় কালীপুজো। তবে সব নিয়ম মেনে খুব নিষ্টা করে করতে হয় মা কালীর পুজো। (ছবি: অনির্বাণ সিংহ রায়)
কার্তিক মাসের এই পুজোকে দীপান্বিতা কালীপূজাও বলা হয়। যেটি ভারতের অনেক স্থানে দীপাবলি নামে পরিচিত। (ছবি: অনির্বাণ সিংহ রায়)
আগামী ১৪ নভেম্বর দুপুর ২.১৭ মিনিটে শুরু হচ্ছে অমাবস্যা এবং থাকছে ১৫ অক্টোবর বেলা ১০.৩৬ মিনিট অবধি। তাই ১৪ নভেম্বর রাতভর চলবে শ্যামা মায়ের আরাধনা। (ছবি: অনির্বাণ সিংহ রায়)
কালীপুজোর দিন সমস্ত সতীপীঠে বিশেষভাবে পূজিত হন মা কালী। তাছাড়াও সমস্ত কালী মন্দিরে, অনেক ক্লাবে এবং বাড়িতেও আরাধনা করা হয় শ্যামা মায়ের। (ছবি: অনির্বাণ সিংহ রায়)
পুরাণ মতে কালী পুজোর অমাবস্যা তিথিতে নিষ্ঠা করে সব নিয়ম পালন করে মা কালীর পুজো করলে ঐশ্বরিক আশীর্বাদ এবং আধ্যাত্মিক জ্ঞান লাভ হয়। (ছবি: অনির্বাণ সিংহ রায়)