Advertisement

ধর্ম

Ayodhya Ram Statue: অযোধ্যায় পৌঁছল রাম-সীতা বিগ্রহ তৈরির শালগ্রাম শিলা, উত্‍সবের আবহে আজ পুজো

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 02 Feb 2023,
  • Updated 12:11 PM IST
  • 1/10

৩৭৩ কিলোমিটার এবং ৭ দিনের যাত্রার পর দুটি বিশাল শালগ্রাম শিলা নেপাল থেকে অযোধ্যায় আনা হয়েছে। সারযূ নদীর সেতুতে ফুলের বর্ষণ ও ঢোল বাজিয়ে তাকে স্বাগত জানান দুই-তিন হাজার মানুষ। জয় শ্রী রাম ধ্বনিতে মুখরতি হয়ে ওঠে চারদিক। উৎসবের মতো মনে হচ্ছিল গোটা পরিবেশ।
 

  • 2/10


ভক্তরা এতটাই ভিড় করেছিল যে পাথরগুলি রামসেবকাপুরমে পৌঁছতে এক ঘন্টা লাগে। , শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদকচম্পত রাই, ডাঃ অনিল মিশ্র, মেয়র ঋষিকেশ উপাধ্যায় রামসেবকপুরমে শালগ্রাম শিলা স্থাপন করেন। নিরাপত্তার জন্য বাইরে মোতায়েন ছিল পিএসি-পুলিশ।
 

  • 3/10

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় পাথরের পুজো হবে। এর পর রাম মন্দিরের মহন্তদের হাতে তুলে দেওয়া হবে। রামজন্মভূমি কমপ্লেক্সে পাথর রাখার বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই সঙ্গে ১০০ জন মহন্তকে পুজোয় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এই পাথর দিয়েই তৈরি হবে রাম মন্দিরের মূর্তি।
 

  • 4/10

গর্ভগৃহে মূর্তি তৈরি করা হবে 
সূত্রে থেকে জানা গিয়েছে , গর্ভগৃহের উপরে প্রথম তলায় তৈরি দরবারে শ্রীরামের মূর্তি তৈরিতে একটি পাথর ব্যবহার করা হবে। একই সঙ্গে লক্ষ্মণ, ভরত ও শত্রুঘ্নের মূর্তিও তৈরি করা হবে এই শিলা থেকে। 
 

 
 

 

 

  • 5/10

বর্তমানে যে  মূর্তি রয়েছে তা  ছোট হওয়ার কারণে ভক্তরা তাদের দেবতাকে দেখতে পাচ্ছেন না। এমতাবস্থায় এসব প্রতিমা বড় আকারে তৈরি হবে বলে জানা গেছে। তবে এ নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে। মন্দির প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি।

  • 6/10

দুটি শিলাই ৬০০ বছরের পুরনো
রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এক বছর ধরে এই শিলাগুলো আনার চেষ্টা করছিল। একটি পাথরের ওজন ২৬ টন এবং অন্য পাথরের ওজন ১৪ টন। ধারণা করা হচ্ছে  এই শিলা ৬০০ বছর পুরানো।

 
 

 

 

  • 7/10

ট্রাস্ট মূর্তি তৈরির কথা ভাবছে
রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই বলেছেন, "রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট ভগবান শ্রী রামের মন্দিরে কীভাবে প্রতিমা তৈরি করা উচিত এবং কোন পাথরে এই মূর্তি তৈরি করা উচিত তা বিবেচনা করছে৷ "  এ জন্য সারাদেশের ভাস্করদের তাদের মতামত শোনার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ভগবানের মূর্তির অঙ্গভঙ্গি কী হওয়া উচিত, তা গভীরভাবে ভাবা হচ্ছে।
 

  • 8/10

জানা যাচ্ছে বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী বাসুদেব কামাথ ছাড়াও পদ্মভূষণপ্রাপ্ত  শিল্পী রাম ভাঞ্জি সুথারকে রামলালার মূর্তি তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। স্ট্যাচু অফ ইউনিটির ডিজাইনও করেছেন রাম সুথার। সম্প্রতি, লতা মঙ্গেশকরকে শ্রদ্ধা জানাতে অযোধ্যায় যে বীণা স্থাপন করা হয়েছে তাও প্রস্তুত করেছেন রাম সুথার এবং তাঁর পুত্র অনিল রাম সুথার। অন্যদিকে, চিত্রশিল্পী বাসুদেব কামাথ, যিনি প্রতিমা তৈরির প্রথম পর্বের দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তিনি একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শিল্পী, স্কেচ এবং প্রতিকৃতি তৈরিতে বিশেষ খ্যাতি রয়েছে।
 

  • 9/10

এছাড়া ভাস্কর পদ্মবিভূষণ সুদর্শন সাহু, প্রত্নতাত্ত্বিক মানাইয়া ওয়াদিগার এবং কারিগরি বিশেষজ্ঞ এবং মন্দির নির্মাণের স্থপতিও মূর্তি নির্ধারণে দায়িত্ব পালন করবেন। মন্দিরের স্থাপত্যের দৃষ্টিকোণ থেকে মূর্তি নির্মান হবে। রামনবমীর দিন সূর্যের কিরণ রামলালের কপালে পড়বে। নির্মাণ কমিটির বৈঠকে প্রতি শনিবার মন্দির নির্মাণ কমিটির অনলাইন সভা হবে বলেও সিদ্ধান্ত হয়েছে।
 

  • 10/10

২০২৩ সালে রাম মন্দির তৈরি হবে
মন্দির প্রশাসনের দাবি, ভগবান রামের মন্দির দ্রুত গতিতে তৈরি হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য পাথর খোদাইয়ের কাজও চলছে ওয়ার্কশপে। ২০২৩ সালের অগস্টের মধ্যে, ভগবান শ্রী রামের মন্দিরের নিচতলা প্রস্তুত হয়ে যাবে। ২০২৪ সালের মকর সংক্রান্তিতে, সূর্য ওঠার সাথে সাথে শ্রী রামলালা তার আসল গর্ভগৃহে বসে ভক্তদের কাছে উপস্থিত হবেন। ১৯৪৯ সাল থেকে রামলালার গর্ভগৃহে  একটি মূর্তি রয়েছে। একই সঙ্গে নেপালের শালগ্রাম শিলা থেকে দ্বিতীয় মূর্তি হিসেবে নতুন প্রতিমা নির্মাণের কাজ প্রায় ঠিক হয়ে গেছে।

 
 

 

 

Advertisement
Advertisement