Paush Purnima 2024: বছরের প্রথম পূর্ণিমা আসছে, সত্যনারায়ণ পুজোর সবচেয়ে শুভ সময় কখন? জানুন
Paush Purnima 2024: বছরে ১২টি পূর্ণিমা থাকে। ২০২৪ সাল শুরু হয়ে গিয়েছে। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুসারে চলছে পৌষ মাস। বাংলা পঞ্জিকা মতে মকর সংক্রান্তির পরের দিন থেকে শুরু হয় মাঘ মাস। তবে বৈদিক পঞ্জিকা অনুসারে এই বছরের প্রথম পূর্ণিমার পরের দিন থেরে শুরু হবে মাঘ মাস। একটি মাসে দুটি পক্ষ থাকে, শুক্ল পক্ষ ও কৃষ্ণ পক্ষ।
- বছরে ১২টি পূর্ণিমা থাকে। ২০২৪ সাল শুরু হয়ে গিয়েছে। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুসারে চলছে পৌষ মাস।
বছরে ১২টি পূর্ণিমা থাকে। ২০২৪ সাল শুরু হয়ে গিয়েছে। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুসারে চলছে পৌষ মাস। বাংলা পঞ্জিকা মতে মকর সংক্রান্তির পরের দিন থেকে শুরু হয় মাঘ মাস। তবে বৈদিক পঞ্জিকা অনুসারে এই বছরের প্রথম পূর্ণিমার পরের দিন থেরে শুরু হবে মাঘ মাস। একটি মাসে দুটি পক্ষ থাকে, শুক্ল পক্ষ ও কৃষ্ণ পক্ষ। পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের শেষ দিন পৌষ পূর্ণিমা নামে পরিচিত।
শাস্ত্রমতে পৌষ পূর্ণিমা মোক্ষ লাভ করার জন্য উপযুক্ত। এদিন পুজো অর্না করলে ও গঙ্গাস্নান করলে পুণ্যলাভ হয়। পৌষ পুর্ণিমায় জপতপ করলে মা লক্ষ্মীর কৃপা লাভ করা সম্ভব হয়। আসুন জেনে নিই কবে পৌষ পুর্ণিমা ও এই তিথির মাহাত্ম্য।
কবে পৌষ পূর্ণিমা
পৌষ পূর্ণিমা ঠিক কবে পড়ছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিলেও পঞ্জিকা বলছে ২৪ জানুয়ারি রাত ০৯টা ৪৯ থেকে পূর্ণিমার তিথি পড়ে যাচ্ছে। যা থাকবে ২৫ জানুয়ারি রাত ১১টা ২৩ মিনিট পর্যন্ত। এই দিনে প্রয়াগ রাজে মাঘ মেলার দ্বিতীয় শাহী স্নান হবে। পৌষ পূর্ণিমা থেকে ত্রিবেণী সংগম পর্যন্ত এক মাস ধরে কল্পবাস পালন করবেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা।
আরও পড়ুন
পৌষ পূর্ণিমার শুভ মুহূর্ত
পঞ্জিকা অনুসারে পৌষ পূর্ণিমা তিথি পড়বে ২৪ জানুয়ারি ২০২৪ রাত ৯টা ৪৯ মিনিটে। পৌষ পূর্ণিমা তিথির অবসান হবে ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ রাত ১১টা ২৩ মিনিটে। পৌষ পূর্ণিমায় অনেক হিন্দু গৃহে সত্যনারায়ণের ব্রতকথা পাঠ করা হয়।
স্নান দান মুহূর্ত: ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ সকাল ৫টা ২৬ মিনিট - ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ সকালে ৬টা ২০ মিনিট।
সত্যনারায়ণ পুজো: ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ সকাল ১১টা ১৩ মিনিট - ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ রাত ১২টা ৩৩ মিনিট।
চন্দ্রোদয়ের সময়: ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ সকাল ৫টা ২৯ মিনিট।
লক্ষ্মী পুজো: ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ রাত ১২টা ৭ মিনিট - রাত ১টা।
পৌষ পূর্ণিমায় গঙ্গাস্নান
শাস্ত্র অনুসারে পৌষ পূর্ণিমায় গঙ্গাস্নান করা অত্যন্ত শুভ। এর ফলে স্বাস্থ্য ভালো হয়, আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং সব বিপদের মোকাবিলা করার মতো জোর পাওয়া যায়।