Advertisement

Kalsarp Dosh Remedies: কুণ্ডলীতে কালসর্প দোষ থাকায় জীবন জেরবার? রইল মুক্তি উপায়

Kalsarp Dosh: জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, ২০২৩ সালের কুণ্ডলীতে কালসর্প দোষ রয়েছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয়। ছোট ছোট প্রতিকার করলেই এই দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 

কালসর্প দোষ কাটানোর উপায় কালসর্প দোষ কাটানোর উপায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 17 Aug 2023,
  • अपडेटेड 1:45 PM IST

জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, কুণ্ডলীতে কালসর্প দোষ থাকলে, তা অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয়। কালসর্প দোষের নাম শুনলেই মানুষের মন খারাপ হয়ে যায়। কালসর্প দোষ জন্মছকের এমন একটি অবস্থা, যেখানে সাতটি গ্রহ যেমন বৃহস্পতি, রবি, চন্দ্র, মঙ্গল, বুধ, শুক্র এবং শনি সকলেই রাহু এবং কেতুর ছায়ায় ঢাকা পড়ে অর্থাৎ এই সাতটি গ্রহ যখন এক পক্তিতে চলে আসে আর তারা ঢাকা পড়ে রাহু ও কেতুর ছায়ায়, তখন সৃষ্টি হয় পূর্ণ কালসর্প দোষ। যদি আপনার কুণ্ডলীতে কালসর্প দোষ থাকে, তাহলে চিন্তিত হওয়ার দরকার নেই। ছোট ছোট প্রতিকার করলেই এই দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 

চলতি বছরের কুণ্ডলীতে গ্রহ -নক্ষত্রের অবস্থানের বিশাল পরিবর্তনের লক্ষণ রয়েছে। তবে ব্যবসায় উন্নতি এবং মূল্যস্ফীতিতে স্বস্তির আশা রয়েছে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, ২০২৩ সালের কুণ্ডলীতে কালসর্প দোষ রয়েছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয়। এই বছরের জন্ম তালিকায় কন্যা রাশি রয়েছে, তৃতীয় ঘরে মঙ্গল, চন্দ্র ও কেতু রয়েছে চতুর্থ ঘরে। যেখানে সূর্য, শুক্র পঞ্চম ঘরে অবস্থান করছে। বুধ, শনি, রাহু ষষ্ঠ ঘরে এবং নবম ঘরে রয়েছে। গ্রহের এই অবস্থান অনুসারে নতুন বছরের কুণ্ডলীতে কাল সর্প দোষ তৈরি হচ্ছে।

কীভাবে বুঝবেন আপনি কালসর্প দোষ দ্বারা প্রভাবিত?  

আরও পড়ুন

জীবনে যদি অনেক দ্বন্দ্ব দেখা দেয়, বারবার একই কাজ হতে থাকে বা জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায়, যদি রাহু ও কেতুর মধ্যে সমস্ত গ্রহ থাকে, তাহলে কাল সর্প দোষ রয়েছে বলে বোঝা যায়।

কালসর্প দোষ এড়ানোর পদ্ধতি 

* ঘরে ময়ূরের পালক রাখুন

* জীবন থেকে দুঃখ দূর করুন, সম্পদ অর্জন করুন এবং আপনার স্বপ্নকে সত্যি করুন।

* প্রতিদিন জল দিয়ে শিবের অভিষেক করুন এবং বেল পাতা নিবেদন করুন। 

* শিবলিঙ্গে রুপোর সাপ নিবেদন করুন। 

* শিবরাত্রিতে মহাদেবের মহাভিষেক করুন। 

* সন্ধ্যায় শিবের সামনে ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালান।

Advertisement

* স্নানের সময় পূর্ব দিকে মুখ রাখুন। 

* কোনও ধর্মীয় স্থান বা দরিদ্রকে জল ও খাবার দান করুন 

* সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় কিছু খাবেন না। তবে জল খেতে পারেন। 

* লাল চন্দন, সুপারি, প্রবাল, কমলগট্টের উপর কলাব মুড়িয়ে পুজো-অর্চনার স্থানে রাখুন।

* সকাল- সন্ধ্যা হনুমান চাল্লিসা পাঠ করুন। 


 

Read more!
Advertisement
Advertisement