
Mystic Cross on Palm: হাতের রেখা মানুষের ভাগ্য নষ্ট করে। হস্তরেখাবিদ্যা অনুসারে, এই রেখাগুলি কোনও ব্যক্তিকে তৈরি করতে এবং ধ্বংস করতে পারে। আজ আমরা আপনাকে এমন রহস্যময় রেখা সম্পর্কে বলব, যার স্ট্রিংগুলি আমাদের ভাগ্যের সঙ্গে জড়িত।
মিস্টিক ক্রস থাকলে কী কী লাভ হয়?
যাঁদের হাতে এই রহস্যময় ক্রস রয়েছে, তাঁরা জীবনে অনেক উঁচু জায়গায় পৌঁছতে পারেন। খ্যাতি এবং অর্থ তাঁদের জীবনে হঠাৎ আসে। এই লোকেরা খুব বুদ্ধিমান এবং তাঁদের জ্ঞানের স্তর স্বাভাবিকের তুলনায় অসাধারণ।
এই ব্যক্তিদের উপর গুরুদেব বৃহস্পতির বিশেষ কৃপা রয়েছে। আরও একটি বিশেষ বিষয়। যদি এই ক্রসটি বৃহস্পতির আঙুলের নিচে অর্থাৎ তর্জনীর নিচে (আঙুলের পাশের আঙুল) হয়, তাহলে এই ধরনের মানুষ খুব ভাগ্যবান।
যাদের হাতে এই মিস্টিক ক্রস আছে, তাঁরা কখনই আর্থিক দিক থেকে কোনও অসুবিধার সম্মুখীন হন না। টাকা-পয়সা সব সময় যেন হেঁটেই তাঁদের কাছে আসে। এই মানুষদের ব্যাঙ্ক-ব্যালেন্স বজায় রাখার এক অসাধারণ শিল্প আছে।
এই লোকেরা অন্যদের আকর্ষণ করতে খুব ভাল। তাঁদের ব্যক্তিত্বের মধ্যে এমন একটি গুণ রয়েছে যে লোকেরা নিজেরাই তাঁদের কাছে আসতে পছন্দ করে। এই লোকেরা কেবল তাঁদের আচরণেই নয়, আশ্চর্যজনক সৃজনশীলতার সঙ্গেও মানুষকে প্রভাবিত করতে খুব ভাল জানেন।
মিস্টিক ক্রস কোথায় তৈরি হয়?
হৃৎপিণ্ড ও মস্তিষ্কের রেখার ফাঁকে হাতের তালুতে ক্রুশের চিহ্ন তৈরি হলে একে মিস্টিক ক্রস বা রহস্যময় ক্রস বলা হয়। যাঁর হাতে এই ক্রস তৈরি হয়, তিনি খুব ভাগ্যবান, এমনই বলে থাকেন হস্তরেখাবিদরা। এমনকি এই ক্রসটি যে কোনও তালুতে তৈরি হোক না কেন।
মিস্টিক ক্রস থাকলে কী হয়?
বলা হয় যে যাঁদের হাতের তালুতে এই মিস্টিক ক্রস রয়েছে, তাঁরা জীবনে দুর্দান্ত সাফল্য অর্জন করে। এই লোকেরা খুব ধার্মিক এবং মানুষকে সাহায্য করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত। এই ব্যক্তিরা তাঁদের জিনিসগুলি অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নিতেও পছন্দ করে।
তাঁরা সবসময় অন্যের সুখ-দুঃখ নিয়ে চিন্তিত থাকে। আজকের কলিযুগে এমন মানুষদেরই দেবতা মনে করা হয়। এই মানুষগুলো কখনও অন্যের কাজে বাধা সৃষ্টি করে না।