Vastu Tips Debt Relief: বাড়তে থাকা ঋণের বোঝা থেকে মুক্তি চান? বাস্তুতে করুন এই প্রতিকার
Vastu Tips Debt Relief: সময়মতো শোধ না হলে এই ঋণ বাড়তেই থাকে। এর পেছনেও বাড়ির বাস্তু দোষ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, আজকের প্রবন্ধে থেকে বাস্তুশাস্ত্রের কিছু নিশ্চিত প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নিন, যেগুলি অনুসরণ করলে ঋণ থেকে সহজে মুক্তি পাওয়া যাবে।
- কখনও কখনও একজন ব্যক্তির জীবনে এমন কঠিন পরিস্থিতি দেখা দেয় যে তাকে ঋণ নিতে হয়।
- সময়মতো শোধ না হলে এই ঋণ বাড়তেই থাকে। এর পেছনেও বাড়ির বাস্তু দোষ হতে পারে।
- বাস্তুশাস্ত্রের কিছু নিশ্চিত প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নিন, যেগুলি অনুসরণ করলে ঋণ থেকে সহজে মুক্তি পাওয়া যাবে।
Vastu Tips Debt Relief: প্রত্যেক ব্যক্তিই প্রচুর অর্থ কামনা করে, যাতে সে নিজের এবং তার পরিবারের সমস্ত চাহিদা পূরণ করতে পারে। তবে কখনও কখনও একজন ব্যক্তির জীবনে এমন কঠিন পরিস্থিতি দেখা দেয় যে তাকে ঋণ নিতে হয়। সময়মতো শোধ না হলে এই ঋণ বাড়তেই থাকে। এর পেছনেও বাড়ির বাস্তু দোষ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, আজকের প্রবন্ধে থেকে বাস্তুশাস্ত্রের কিছু নিশ্চিত প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নিন, যেগুলি অনুসরণ করলে ঋণ থেকে সহজে মুক্তি পাওয়া যাবে।
টাকা রাখার সঠিক জায়গা
বাড়ি বা দোকানে টাকা সবসময় উত্তর দিকে রাখতে হবে। এতে করে একদিকে ঋণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একই সময়ে, মানুষের জন্য আয়ের নতুন উত্সও উন্মুক্ত হয় এবং অর্থের আগমন ঘটে।
দরজা
আপনি যদি ঋণ নিয়ে থাকেন এবং শীঘ্রই তা পরিশোধ করতে চান, তাহলে বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, শুধুমাত্র মঙ্গলবারই ফেরত দিতে হবে। এটি করা দ্রুত ঋণ পরিশোধ করতে সাহায্য করে। আপনি যখন বাড়ি তৈরি করতে যাচ্ছেন বা ঘর সংস্কার করতে যাচ্ছেন, তখন মূল দরজার কাছে একটি ছোট দরজাও তৈরি করা উচিত। এতে বাড়ির আর্থিক অবস্থার উন্নতি হয় এবং বাড়িতে দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ হয়।
আরও পড়ুন
টয়লেট
বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে কখনই টয়লেট তৈরি করবেন না। এ কারণে একজন ব্যক্তি ঋণগ্রস্ত থেকে যায়। এমন অবস্থায় বাড়িতে কখনোই এই দিকে টয়লেট বা টয়লেট তৈরি না করার চেষ্টা করুন।
কাঁচ
বাস্তুশাস্ত্রে কাঁচকে শুভ বলে মনে করা হয়। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে ঘরে কাঁচ বসালে ঋণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, তবে কাঁচ বসানোর সময় দিকটা মাথায় রাখুন। এটি বাড়ি বা দোকানের উত্তর-পূর্ব দিকে স্থাপন করা উচিত। তবে কাঁচ বসানোর সময় খেয়াল রাখবেন তা যেন লাল, সিঁদুর বা মেরুন রঙের না হয়।