Advertisement

Stock Market Crash: শেয়ারবাজারে ধস, ডুবল বিনিয়োগকারীদের ৫ লক্ষ কোটি টাকা

Stock Market Crash: সারা বিশ্বের শেয়ারবাজারেই এখন চরম অস্থিরতা চলছে। এশিয়া বা ইউরোপ বা আমেরিকা— সর্বত্রই শেয়ারবাজারে পতন অব্যহত। এর প্রভাব ভারতীয় শেয়ারবাজারেও দৃশ্যমান। এর ফলে শেয়ার বাজারের বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন মুখে ফেলেছে।

Stock Market Crash: সপ্তাহের শেষ ব্যবসায়িক দিনে ভারতীয় বাজারের বিনিয়োগকারীদের ৫ লাখ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।Stock Market Crash: সপ্তাহের শেষ ব্যবসায়িক দিনে ভারতীয় বাজারের বিনিয়োগকারীদের ৫ লাখ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
Aajtak Bangla
  • নয়া দিল্লি,
  • 23 Sep 2022,
  • अपडेटेड 4:59 PM IST
  • এশিয়া বা ইউরোপ বা আমেরিকা— সর্বত্রই শেয়ারবাজারে পতন অব্যহত।
  • এর প্রভাব ভারতীয় শেয়ারবাজারেও দৃশ্যমান।
  • সপ্তাহের শেষ ব্যবসায়িক দিনে ভারতীয় বাজারের বিনিয়োগকারীদের ৫ লাখ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।

Stock Market Crash: মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক ফেড রিজার্ভের প্রধান জেরোম পাওয়েলের সুদের হার বাড়ানোর ঘোষণা এবং তারপরে ডলারের তুলনায় টাকার ঐতিহাসিক পতনের কারণে ভারতীয় শেয়ারবাজারে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সারা বিশ্বের শেয়ারবাজারেই এখন চরম অস্থিরতা চলছে। এশিয়া বা ইউরোপ বা আমেরিকা— সর্বত্রই শেয়ারবাজারে পতন অব্যহত। এর প্রভাব ভারতীয় শেয়ারবাজারেও দৃশ্যমান যা শেয়ার বাজারের বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন করেছে। সপ্তাহের শেষ ব্যবসায়িক দিনে ভারতীয় বাজারের বিনিয়োগকারীদের ৫ লাখ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।

৫ লক্ষ কোটি টাকার ক্ষতি:
বৃহস্পতিবার যখন ভারতীয় শেয়ার বাজার বন্ধ হয়ে যায়, তখন মুম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন ছিল ২৮১.৭০ লক্ষ কোটি টাকার কাছাকাছি, যা শুক্রবার পতনের পর ২৭৬.৬৫ লক্ষ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। ফেড সুদের হার বাড়িয়েছে। তবে ভবিষ্যতে এটি আরও বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে, যার কারণে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা বাজারে বিক্রি করছেন।  

আরও পড়ুন

RBI রেপো রেট বাড়াতে পারে:
২৮-৩০ সেপ্টেম্বর RBI-এর মনিটারি পলিসি কমিটির বৈঠক হতে চলেছে। আগস্ট মাসে খুচরা মূল্যস্ফীতি আবারও ৭ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে। এর পরে আবারও জল্পনা চলছে আরবিআই রেপো রেট বাড়াতে। মনে করা হচ্ছে যে ৩০ সেপ্টেম্বর, আরবিআই রেপো রেট ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৫০ বেসিস পয়েন্ট করার ঘোষণা দিতে পারে। 

অনেক রেটিং এজেন্সি একের পর এক ভারতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধির হারের অনুমান কমিয়ে দিচ্ছে। এ কারণে বাজারে উদ্বেগ বেড়েছে। অন্যদিকে খরিফ ফসলের উৎপাদন কমে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতি বেশি থাকতে পারে। এটাও উদ্বেগের কারণ।

Read more!
Advertisement
Advertisement