Advertisement

DA Hearing Supreme Court : অনুপস্থিত সরকারি আইনজীবী, ফের ডিএ মামলা পিছিয়ে গেল সুপ্রিম কোর্টে

সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলা ফের পিছিয়ে গেল। মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ১৪ জুলাই। শুক্রবার মামলাটি ওঠে সুপ্রিম কোর্টের মাননীয় বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরী ও সঞ্জয় কারোলের ডিভিশন বেঞ্চে।

ফাইল ছবি ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 28 Apr 2023,
  • अपडेटेड 2:01 PM IST
  • সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলা ফের পিছিয়ে গেল
  • মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ১৪ জুলাই

সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলা ফের পিছিয়ে গেল। মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ১৪ জুলাই। শুক্রবার মামলাটি ওঠে সুপ্রিম কোর্টের মাননীয় বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরী ও সঞ্জয় কারোলের ডিভিশন বেঞ্চে। 

এদিন মামলার নম্বর ছিল ৪৯ নম্বর। সরকারি কর্মী ও আইনজীবীরা আশা করেছিলেন, মামলাটি শুক্রবারই নিষ্পত্তি হয়ে যাবে। তবে শুনানি শুরু হতেই সরকারের তরফে জানানো হয়, তাঁদের আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি এখনও উপস্থিত হননি। সেজন্য পাশওভার চাওয়া হয়। 

তখন রাজ্যের মামলাকারী সংগঠনের আইনজীবীদের তরফে আবেদন করা হয়, আজই যেন মামলার নিষ্পত্তি করা হয়। সুপ্রিম কোর্ট সূত্রে খবর, মাননীয় বিচারপতিরা জানান, তাঁরা পাশওভার দিচ্ছেন কিন্তু আরও মামলা রয়েছে। সেগুলোর শুনানিও হবে। এরপরই মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের তরফে জানানো হয় মামলা আপাতত স্থগিত। পরবর্তী শুনানি ১৪ জুলাই। 

আরও পড়ুন

সুপ্রিম কোর্ট সূত্রে খবর, ১৪ মে ২০২৩-এ মাননীয় বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরী অবসর নেবেন। তিনিই এই মামলার লিডিং জাজ। আইনজীবীদের একাংশ ভেবেছিলেন, ২৮ এপ্রিল পশ্চিমবঙ্গের সরকারি কর্মীরা সুখবর পাবেন। মামলার শুনানি সম্পন্ন হবে। সরকারি কর্মীদের এই আশা করার পিছনে কারণ ছিল, প্রচলিত ধারণা হল, কোনও মাননীয় বিচারপতি অবসর গ্রহণের আগেই গুরুত্বপূর্ণ মামলার নিষ্পত্তি করে দিয়ে থাকেন। 

তবে এদিনও মামলার শুনানি সম্পন্ন হল না। ফলে মামলা নিয়ে হতাশ সরকারি কর্মী ও মামলাকারী সংগঠনগুলি।  

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের মে মাসে রাজ্যের সরকারি কর্মচারীদের ৩১ শতাংশ হারে ডিএ দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল রাজ্য। রাজ্যের যুক্তি, হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত মেনে ডিএ দিতে হলে প্রায় ৪১ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। যা রাজ্য সরকারের পক্ষে এই মুহূর্তে বহন করা কঠিন। রাজ্যের সরকারি কর্মচারী সংগঠনের আইনজীবী দাবি করেন, বকেয়া ডিএ দিতে হলে রাজ্যের উপর বিশাল অঙ্কের আর্থিক বোঝা চাপবে।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement