Advertisement

Edible Oil Prices: ইন্দোনেশিয়ার সিদ্ধান্তে বড় স্বস্তি, সস্তা হতে চলেছে সর্ষে-সহ ভোজ্য তেল

এটা প্রত্যাশিতই ছিল। তবে এতটা তাড়াতাড়ি যে সেটা হবে, সেটা ভাবতে পারিনি। ইন্দোনেশিয়ার এই সিদ্ধান্ত ভারতীয় বাজারে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে। জানালেন ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান এক্সপোর্ট অর্গানাইজেশনের ডিরেক্টর জেনারেল অজয় সহায়।

সর্ষের তেল-সহ অন্যান্য ভোজ্য তেলের বর্ধিত দাম থেকে খানিকটা স্বস্তি পেতে পারেন দেশবাসী।সর্ষের তেল-সহ অন্যান্য ভোজ্য তেলের বর্ধিত দাম থেকে খানিকটা স্বস্তি পেতে পারেন দেশবাসী।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 20 May 2022,
  • अपडेटेड 5:08 PM IST
  • গত ২৮ এপ্রিল আচমকা পাম তেল রফতানির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ইন্দোনেশিয়া।
  • বিশ্বের বৃহত্তম পাল তেল উৎপাদক দেশের এই সিদ্ধান্তে সঙ্কটে পড়ে ভারত।
  • নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইন্দোনেশিয়া। আগামী সপ্তাহ থেকেই সেই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।

সর্ষের তেল-সহ অন্যান্য ভোজ্য তেলের বর্ধিত দাম থেকে খানিকটা স্বস্তি পেতে পারেন দেশবাসী। পাম তেলের রফতানির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইন্দোনেশিয়া। আগামী সপ্তাহ থেকেই সেই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। তার জেরে ভারতের বাজারেও ভোজ্য তেলের দাম কমার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। 

গত ২৮ এপ্রিল আচমকা পাম তেল রফতানির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ইন্দোনেশিয়া। বিশ্বের বৃহত্তম পাল তেল উৎপাদক দেশের এই সিদ্ধান্তে সঙ্কটে পড়ে ভারত। কারণ পাম তেলের সর্ববৃহৎ আমদানিকারক এই দেশ। বৃহস্পতিবার রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার কথা ঘোষণা করেছে ইন্দোনেশিয়া। আগামী সোমবার থেকে আর রফতানিতে কোনও বাধা থাকবে না। বছরে ইন্দোনেশিয়া থেকে প্রায় ৮০ লক্ষ টন পাম অয়েল কেনে ভারত। এ দেশে ভোজ্য তেলের ব্যবহারে পাম তেল লাগে ৪০ শতাংশ। অন্যদিকে, বছরে ৪৮০ লক্ষ টন পাম তেল উৎপাদন করে ইন্দোনেশিয়া। যা বিশ্বজুড়ে যত পাম তেল উৎপাদিত হয় তার অর্ধেকেরও বেশি। ৭৫০ লক্ষ টন পাম তেল উৎপাদন করে গোটা বিশ্ব। 

কেন ফের রফতানির সিদ্ধান্ত?

আরও পড়ুন

ইন্দোনেশিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রকের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই দেশে পাম তেলের সঞ্চয় ক্ষমতা পেরিয়ে গিয়েছে। সেজন্য রফতানির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

ভোজ্য তেলের দাম কমার সম্ভাবনা

ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান এক্সপোর্ট অর্গানাইজেশনের ডিরেক্টর জেনারেল অজয় সহায় জানান,'ইন্দোনেশিয়ায় যে পাম তেল উৎপাদিত হয় সেই তুলনায় তাদের ঘরোয়া বাজারে চাহিদার অনেক কম। তাই পাম তেলের রফতানির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা যে শীঘ্রই তুলে নেওয়া হবে, তা প্রত্যাশিতই ছিল। তবে এতটা তাড়াতাড়ি যে সেটা হবে, সেটা ভাবতে পারিনি। ইন্দোনেশিয়ার এই সিদ্ধান্ত ভারতীয় বাজারে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে। 

Read more!
Advertisement
Advertisement