Advertisement

IRCTC Data Monetization: যাত্রীদের গোপন-কথা বেচে কামাবে রেল? ১০০০ কোটির প্ল্যান

Indian Railway Catering and Tourism Corporation: ইন্টারনেট ফ্রিডম ফাউন্ডেশনের জানাচ্ছে, দরপত্রে বলা হয়েছে আইআরসিটিসি একজন কনসাল্টট্যান্ট নিয়োগ করবে। যিনি গ্রাহকদের তথ্য কীভাবে বেচা হবে, সে ব্যাপারে পরামর্শ দেবেন। এমন ১০০টিবি ডেটা রয়েছে আইআরসিটিসি-র কাছে।

আইআরসিটিসি-র নতুন প্ল্যান। আইআরসিটিসি-র নতুন প্ল্যান।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 19 Aug 2022,
  • अपडेटेड 3:30 PM IST
  • ইন্টারনেট ফ্রিডম ফাউন্ডেশনের জানাচ্ছে, দরপত্রে বলা হয়েছে আইআরসিটিসি একজন কনসাল্টট্যান্ট নিয়োগ করবে।
  • যিনি গ্রাহকদের তথ্য কীভাবে বেচা হবে, সে ব্যাপারে পরামর্শ দেবেন।

আয়ের নতুন বিকল্প খুঁজে পেল ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশনের (IRCTC)। ভারতীয় রেলের অধীনস্থ সংস্থা ডিজিটাল মানিটাইজেশনের মাধ্যমে ১০০০ কোটি টাকা তোলার টার্গেট নিয়েছে। এজন্য জারি করা হয়েছে দরপত্র। আর এই দরপত্র নিয়েই উঠছে বিবিধ প্রশ্ন। ব্যবহারকারীদের গোপন তথ্য কীভাবে ফাঁস করতে পারে রেলের এই সংস্থা?

ইন্টারনেট ফ্রিডম ফাউন্ডেশনের জানাচ্ছে, দরপত্রে বলা হয়েছে আইআরসিটিসি একজন কনসাল্টট্যান্ট নিয়োগ করবে। যিনি গ্রাহকদের তথ্য কীভাবে বেচা হবে, সে ব্যাপারে পরামর্শ দেবেন। এমন ১০০টিবি ডেটা রয়েছে আইআরসিটিসি-র কাছে। টিকিট বুক করার জন্য কার নাম থেকে ফোন নম্বর- পর্যন্ত তথ্য দিতে হয়। প্রশ্ন উঠছে, সরকারি কি ব্যক্তিগত তথ্য বেচে লাভের পরিকল্পনা করেছে? 

সরকার কি ব্যক্তিগত তথ্য বিক্রি করবে? 

আরও পড়ুন

এই প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ বা না দেওয়া কঠিন। গ্রাহকদের ডেটার উপর নিয়ন্ত্রণ থাকবে IRCTC-র। 100TB ডেটা বিক্রি করা হবে না। অন্তত এখনও পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য সেটাই বলছে। এতে শুধুমাত্র একবার আয় হতে পারে। তবে সংস্থা সময়ে সময়ে ডেটা বিক্রি করে উপার্জন করতে চাইছে। যেমন- ট্রেনে ভ্রমণের সময় যাত্রীরা খাবার অর্ডার করতে ই-ক্যাটারিং ব্যবহার করেন। পরের বার ই-ক্যাটারিং কোম্পানি থেকে বিজ্ঞাপন পেতে শুরু করবেন ওই যাত্রী। নিজের জন্য খাবার অর্ডার করতে পারবেন। আবার স্টেশন থেকে নামার পর ক্যাব বুকিংয়ের বিজ্ঞাপন বা অ্যালার্টও পেতে পারেন। 

আইআরসিটিসি-র পরিকল্পনা কী?

আইআরসিটিসি কীভাবে এই ডেটা ব্যবহার করবে তা এখনও পরিষ্কার নয়। সংস্থার দাবি, ব্যবহারকারীদের সুবিধার জন্য তাঁদের ডেটা ব্যবহার করা হবে। তৃতীয়পক্ষের সঙ্গে ভাগ করে নিলে আয়ের নতুন পথও খুলবে। এমতাবস্থায় আইএফএফ (ইন্টারনেট ফ্রিডম ফাউন্ডেশন)  এবং আরও অনেকে যাত্রীদের গোপনীয়তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

ডেটা সুরক্ষা আইন না থাকলে আইআরসিটিসি কীভাবে এই ডেটা তৃতীয় পক্ষের বিক্রেতাদের সঙ্গে ভাগ করবে?

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement