Advertisement

Moonlighting Policy: ভারতে প্রথম 'মুনলাইটিং নীতি' এই নামী সংস্থার, মাসে ডাবল স্যালারির সুযোগ

এই ধরনের নীতি কর্মীদের পেশাদার এবং ব্যক্তিগত উন্নতিতে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখতে সক্ষম। এর আগেও কর্মীদের কথা মাথায় রেখে একাধিক সুবিধা দিয়েছে সংস্থা।

দুই জায়গায় কাজের সুযো দিল Swiggy। দুই জায়গায় কাজের সুযো দিল Swiggy।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 05 Aug 2022,
  • अपडेटेड 12:54 PM IST
  • সুইগির দু'জায়গায় কাজ করার সুবিধাকে বলা হচ্ছে 'মুনলাইটিং পলিসি'।
  • যে নীতিতে দু'টি অফিসে কাজ করার সুযোগ পাবেন কর্মীরা।

Swiggy Job Apply Online: বাজারে জিনিসপত্রের দাম আগুন। অথচ মাসের শেষে বেতনের নড়াচড়া নেই। এক অফিসে কাজ করে আর কুলোচ্ছে না। বিকল্প ব্যবস্থা থাকলে মন্দ নয়! সেই সুবিধাই দেওয়ার কথা ঘোষণা করল একটি ভারতীয় সংস্থা। কর্মীদের জন্য দুর্দান্ত সুযোগ দিল তারা। সংস্থা জানাল, চাইলে অন্য সংস্থাতেও কাজ করতে পারেন কর্মীরা। অফিস ছুটির পর বা সপ্তাহান্তের ছুটিতে অন্যত্র কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এমন অলীক কল্পনাকে বাস্তবায়িত করেছে অনলাইন খাবার সরবরাহকারী সংস্থা সুইগি।   

'Moonlighting Policy' কী?

সুইগির দু'জায়গায় কাজ করার সুবিধাকে বলা হচ্ছে 'মুনলাইটিং পলিসি'। যে নীতিতে দু'টি অফিসে কাজ করার সুযোগ পাবেন কর্মীরা। সুইগি কোম্পানি বলছে, এই শিল্পে তারাই প্রথম ধরনের 'মুনলাইটিং নীতি নিয়ে এসেছে। এর ফলে কর্মীরা অনুমতি নিয়ে অন্যত্র কাজ করতে পারবেন। অথবা কোনও প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হতে পারেন।  সেই কাজ বিনামূল্যের হোক বা আর্থিক সুবিধার হলেও। তবে শর্তও রয়েছে। তা হল- সুইগির কাজের সঙ্গে আপোস না করেই অন্যত্র কাজ করতে পারবেন কর্মীরা। এভাবে যে কোনও কর্মী দু'টি কাজ একসঙ্গে চালিয়ে যেতে পারেন।

আরও পড়ুন

 কীভাবে দু'টি কাজ করতে পারেন কর্মীরা?

সুইগি জানিয়েছে, নয়া নীতিতে এমন কাজগুলিই বেছে নিতে পারবেন যা অফিসের পরে বা সাপ্তাহিক ছুটিতে করা যেতে পারে। এতে যেন কাজের উপর প্রভাব না ফেলে। অথবা সুইগির স্বার্থের সঙ্গে সংঘাত না হয়। 

সুইগির দাবি, এই ধরনের নীতি কর্মীদের পেশাদার এবং ব্যক্তিগত উন্নতিতে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখতে সক্ষম। এর আগেও কর্মীদের কথা মাথায় রেখে একাধিক সুবিধা দিয়েছে সংস্থা। যে কোনও জায়গা থেকে কাজ করার সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। কর্মীদের অফিসে আসার প্রয়োজন নেই। সংস্থা জানিয়েছে,দীর্ঘ লকডাউনে কর্মীদের মধ্যে বিবিধ শখ তৈরি হয়েছে। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত আয়ের সুযোগও করে দিয়েছে লকডাউন। সোশ্যাল মিডিয়ায় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর, নৃত্য প্রশিক্ষক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থায় কাজ করছেন বহু মানুষ। কর্মীদের স্বার্থের কথা মাথায় রেখে নীতিমালা প্রণয়ন করে সুইগি। 

Advertisement

সংস্থার মানবসম্পদ দফতরের প্রধান গিরিশ মেনন জানান, মুনলাইট নীতির লক্ষ্যই হল কর্মীদের প্যাশনকে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। কাজের মাঝে তাঁরা যেন প্যাশন থেকে দূরে সরে না যান। কর্মীদের অগ্রাধিকার দিয়ে সংস্থা এগিয়ে যেতে চায়। 

Read more!
Advertisement
Advertisement