Advertisement

Exit Poll 2021: বাংলায় পরিবর্তন চান কত জন? জানুন বুথফেরত সমীক্ষা

India Today-Axis My India এগজিট পোল বলছে, পশ্চিমবঙ্গে পরিবর্তন হওয়া দরকার, মনে করছেন ৪৪ শতাংশ। এই ৪৪ শতাংশ মানুষ চান পশ্চিমবঙ্গে সরকারের বদল হোক।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 30 Apr 2021,
  • अपडेटेड 4:25 PM IST
  • কী কারণে পরিবর্তন চাইছেন তাঁরা?
  • তারা চাইছেন বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় আসুক
  • মোদী ফ্যাক্টর কাজ করছে ১২ শতাংশের মধ্যে

২০১১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে যে শব্দবন্ধটি বিশেষ ভাবে চর্চিত ছিল, ২০২১ সালের নির্বাচনে সেই শব্দবন্ধটি চর্চায় থেকেছে। তা হল, পরিবর্তন। পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দু,দফায় ক্ষমতায় থাকার পরে এবার প্রশ্ন উঠছে পরিবর্তন নাকি প্রত্যাবর্তন। 

India Today-Axis My India এগজিট পোল বলছে, পশ্চিমবঙ্গে পরিবর্তন হওয়া দরকার, মনে করছেন ৪৪ শতাংশ। এই ৪৪ শতাংশ মানুষ চান পশ্চিমবঙ্গে সরকারের বদল হোক।

আরও পড়ুন

কী কারণে পরিবর্তন চাইছেন তাঁরা? ৬টি বিষয়ে প্রশ্ন ছিল সমীক্ষায়। দেখা যাচ্ছে, কেন্দ্রীয় সরকারের ভাল কাজে খুশি ২২ শতাংশ মানুষ, তারা চাইছেন বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় আসুক।

১৪ শতাংশ মানুষের চাহিদা হল, বিজেপি-কে একবার সুযোগ দেওয়া উচিত। মোদী ফ্যাক্টর কাজ করছে ১২ শতাংশের মধ্যে। ১২ শতাংশের বক্তব্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জন্যই বিজেপি ক্ষমতায় আসুক বাংলায়।

৪ শতাংশ মানুষের বক্তব্য, বিজেপি সরকার গড়লে, সেই সরকার অনেক শক্তিশালী ও মজবুত সরকার হবে। ২ শতাংশ মানুষ মনে করছেন, রাজনৈতিক হিংসা বন্ধ হবে। 

বাংলায় বিধানসভা নির্বাচনে এবার ২৯২টি আসনে ফল প্রকাশ হবে ২ মে। ২টি আসনে করোনার জেরে প্রার্থী মৃত্যুর পরে ওই আসনে পরে নির্বাচন হবে। এবারের নির্বাচনে রাজ্যে ২৯৩টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে বিজেপি। বাগমুণ্ডি আসনটি তারা ছেড়েছে জোটসঙ্গীদের উদ্দেশ্যে। অন্যদিকে, ২৯১টি আসনের প্রার্থী দিয়েছে তৃণমূল। পাহাড়ের তিনটি আসন ছেড়েছে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। কিন্তু সেখানে মোর্চা শিবির কার্যত দুই ভাগ। বিমল গুরুং ও বিনয় তামাং শিবির দুই পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছে। অন্যদিকে, পাহাড়ে জিএনএলএফ সমর্থন দিয়েছে বিজেপিকে। এবারের বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৈরি হয়েছে সংযুক্ত মোর্চা। বামদল গুলি, কংগ্রেস ও আব্বাস সিদ্দিকীর আইএসএফ মিলে নতুন জোট তৈরি করেছে। প্রত্যেক দলই প্রার্থী দিয়েছে। কিন্তু মুর্শিদাবাদে বেশ কিছু আসনে জোট হয়নি। সেখানে শরিক দলগুলি একের অপরের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছে। প্রথমবার রাজনীতির ময়দানে নেমে আব্বাস সিদ্দিকী আদৌ কেমন সাফল্য পায়, সেই দিকেও রয়েছে নজর।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement