Advertisement

India Today Conclave East 2021 : '২২১-এর কম সিট পাব না, কনফিডেন্স ১১০ শতাংশ', জানালেন মমতা

India Today Conclave East 2021 এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়মমতা বলেন, মমতা বলেন, নন্দীগ্রাম থেকেই আমি লড়ব। অমিত শাহ চাইলে এখানে এসে লড়তে পারেন। যদি জিতে যান তাহলে বাংলার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বানিয়ে দেওয়া হবে। ক্ষমতায় থেকে যা কিছু বলবে তা মেনে নেওয়া হবে না। আমার কনফিডেন্স এখন ১১০ শতাংশ। শেষ ২ বার যা সিট পেয়েছি, তার থেকে এবার বেশি সিট পাব। ২২১এ-র কম সিট পাব না। ব

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 11 Feb 2021,
  • अपडेटेड 7:26 PM IST
  • '২২১-এর কম সিট পাব না, কনফিডেন্স ১১০%',
  • জানালেন মমতা
  • নিশানা করলেন বিজেপিকে

India Today Conclave East 2021 এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়মমতা বলেন, মমতা বলেন, নন্দীগ্রাম থেকেই আমি লড়ব। অমিত শাহ চাইলে এখানে এসে লড়তে পারেন। যদি জিতে যান তাহলে বাংলার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বানিয়ে দেওয়া হবে। ক্ষমতায় থেকে যা কিছু বলবে তা মেনে নেওয়া হবে না। আমার কনফিডেন্স এখন ১১০ শতাংশ। শেষ ২ বার যা সিট পেয়েছি, তার থেকে এবার বেশি সিট পাব। ২২১এ-র কম সিট পাব না। বহিরাগত ইস্যুতে মমতা বলেন, যারা বাইরে থেকে গুণ্ডা হয়ে আসছে, তাদের আমরা বহিরাগত বলি। প্রথমে ভারতীয় হয়ে গর্ব করা উচিত। দিল্লি থেকে কেন বাংলাকে কন্ট্রোল করবে। বাংলাই বাংলাকে শাসন করবে। এটাই হওয়া উচিত। সব রাজ্যে এটা হওয়া উচিত।

বিজেপিকে আক্রমণ মমতার

মমতা বলেন, ট্রেডমিলের হাঁটতে হাঁটতে আমি বাজেট বানিয়েছি, ওখানে থাকার সময়ে আইডিয়া আসে। ট্রেডমিলেই আমি অনেক কাজ করি। এদিন তিনি নিশানা করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে। তিনি বলেন,  ওনার প্রসঙ্গে আমার কিছু বলার নেই। উনি আসতেই পারেন। সভা করতে পারেন। কিন্তু ওনারা আমাকে এসে ধমক দিচ্ছে। বলছে বরবাদ করে দেবে। ওরা আমাকে কীভাবে। উনি কি ওনার বাড়ির চাকর-পরিচারিকা ভাবেন আমাকে। সাহস থাকলে আমার সঙ্গে লড়াই করে দেখুন। ওরা শুধু মিথ্যা কথা বলে। সবাইকে কেস দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী যেই ভাষণ দেন, টেলিপ্রোমোটার ব্যবহার করেন। 

আরও পড়ুন

একের পর এক তোপ মমতার

মমতা বলেন,এই নির্বাচন আমার কাছে কোনও আলাদা নেই। আমি একজন স্ট্রিট ফাইটার। আমারা রেশন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড ৫ লাখ টাকা পাবেন প্রতি পরিবার। শিক্ষা-স্বাস্থ্য সব প্রচুর কিছু বিনামূল্যে রয়েছে। ৯৯ শতাংশ জনগনকে কোনও না কোনও প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।  আমরা অফ দ্য পিওপিল, বাই দ্য পিওপিল, ফর পিওপিল। আমরা শ্রমিক কৃষক সবার জন্য করি। বাংলায় ধর্মীয় ভাবে রাজনীতি হয়নি। এটা বিজেপি এনেছে।ওরা হিন্দু এলাকায় গিয়ে হিন্দুদের সঙ্গে হিন্দুদের বিভাজন তৈরি করে দেয়। পঞ্জাবের বিভাজন করেছে। আমাদের রাজ্যে বিভাজন তৈরি করছে। কাউকে বলছে বাংলাদেশের বাঙালি, কাউকে বলছে এখানকার বাঙালি। বাঙালি দের সঙ্গে বাঙালিদের লড়িয়ে দেয়। উন্নয়ন প্রসঙ্গে ওর যায় না। আর বারবার আয়কর দফতর-সিবিআই দফতরের ভয় দেখায়।এরা লোকতন্ত্রে আমাদের সঙ্গে লড়তে পারে না।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement