Advertisement

লজ্জা ! TMC-র গোষ্ঠী কোন্দলে নেতাজির ছবি ভাঙচুরের অভিযোগ, নদীয়ার শান্তিপুরে

তৃণমূল (TMC)-এর গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে ছিঁড়ে দেওয়া হল নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু (Netaji Subhas Chandra Bose)-র ছবি! লজ্জাজনক এই অভিযোগ উঠেছে নদীয়া (Nadia)-র শান্তিপুর (Shntipur)-এ।

তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে বাদ গেল না নেতাজির ছবিও। শনিবার নদীয়ার শান্তিপুরে। ছবি: বিশ্বজিৎ বন্দ্য়োপাধ্য়ায়
বিশ্বজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
  • শান্তিপুর,
  • 23 Jan 2021,
  • अपडेटेड 3:42 PM IST
  • তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে ছিঁড়ে দেওয়া হল নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছবি!
  • লজ্জাজনক এই অভিযোগ উঠেছে নদীয়ার শান্তিপুরে
  • রক্তাক্ত অবস্থায় কয়েকজন হাসপাতালে ভর্তি

তৃণমূল (TMC)-এর গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে ছিঁড়ে দেওয়া হল নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু (Netaji Subhas Chandra Bose)-র ছবি! লজ্জাজনক এই অভিযোগ উঠেছে নদীয়া (Nadia)-র শান্তিপুর (Shntipur)-এ। সকলে এই ঘটনার নিন্দে করেছেন।

শনিবার তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল, ভাঙচুর দলীয় কার্যালয়। আর এর জেরে ছিঁড়ে ফেলা হল নেতাজি সুভাষ চন্দ্রের ছবি। রক্তাক্ত অবস্থায় কয়েকজন হাসপাতালে ভর্তি। ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার শান্তিপুরে।

সূত্রের খবর, নদীয়ার শান্তিপুর তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় কার্যালয় সকালবেলা নেতাজি সুভাষ চন্দ্রের ছবিতে মাল্যদান করার পর বিভিন্ন অনুষ্ঠান পালন করা হয়। এরপর ওই দলীয় কার্যালয় সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনা করছিলেন শান্তিপুর সহ তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অরূপ মৈত্র সহ বেশ কয়েকজন তৃণমূল কর্মীরা।

অভিযোগ হঠাৎ প্রায় জনা ১৫ দুষ্কৃতী ওই তৃণমূল কার্যালয়ে হামলা চালায়। মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয় রানাঘাট যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি সুমিত প্রামাণিককে। এর পাশাপাশি আরও এক তৃণমূল কর্মীকে মারধর করা হয়।

অভিযোগ, ভাঙচুর করা হয় দলীয় কার্যালয়ের চেয়ার-টেবিলসহ অন্যান্য আসবাবপত্র। ভেঙে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয় নেতাজী সুভাষচন্দ্রের ছবি। এরপর চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করলে দুষ্কৃতীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। এরপর রক্তাক্ত অবস্থায় সুমীত প্রামাণিককে প্রথমে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

এরপর শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। তৃণমূল কংগ্রেস শান্তিপুর শহর সভাপতি অরূপ মৈত্র বলেন, যারা মারধর এবং হামলা চালিয়েছে তারা প্রত্যেকে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী। তবে কী কারণে এই হামলা চালিয়েছে তিনি বুঝে উঠতে পারছেন না।

ইতিমধ্যেই জেলার নেতৃত্বকে এই বিষয়ে জানানো হয়েছে। তারা ঘটনার তদন্ত করে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছেন। এর পাশাপাশি খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে শান্তিপুর থানার পুলিশ। কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, কী কারণেই আমরা তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement