রবিবার রামপুরহাটে একটি বেসরকারি অনুষ্টানে এসে শতাব্দী রায় জানান, সামনে নির্বাচন, এখন সবাইকে দলকে জেতাতে কাজ করতে হবে। সাংসদ তহবিলে টাকা খরচের আমার অধিকার আমি খরচ করি। 2020 তে আমি সাংসদ তহবিলের টাকা খরচে দেশে তৃতীয় হয়ে ছিলাম। গ্রামে গ্রামে আমাকে ঘুরতে হবে, আমি যেতে চাইলে সেখানে দল কে বিষয়টা দেখতে হবে আয়োজন করতে হবে। সংসদ শতাব্দী রায় ছাড়াও আমার একটা ফেস ভ্যালু আছে আমি সেই হিসাবেও গ্রামে যেতে পারি, কিন্তু সেটা খারাপ হবে।আমি দলের নেত্রী নয় আমাদের দলের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আমি একজন কর্মী। আমি দলের নেতৃত্ব কে আমার সমস্যা গুলি বলেছি, আসতে আসতে তার সমাধান হবে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আমাকে কথা দিয়েছেন। তারপিঠ উন্নয়ন পর্ষদ থেকে দুবার পদত্যাগ করে ছিলাম ওরা গ্রহন করেনি। আমি ওখানে থাকতে চাই না। কারন আমার মতামত দেওয়ার কোন জায়গা নেই। দলের যে সব নেতারা যারা যারা অভিযোগ করছে, তাদের কথা দলের শোনা উচিৎ ।বিজেপির অনেকে যোগাযোগ করে ছিল।