Viral Memes: জোকস মানুষের জীবনে চাপ কমায়, যার ফলে নতুন শক্তি অনুভূত হয়। হাসি প্রতিটি মানুষের জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন আমাদের মুখে হাসি থাকে, তখন একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হয়। আসুন হাসতে হাসতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।
> এক মহিলা আর এক মহিলাকে বললেন, ‘আমি আর আমার স্বামী দু’জনেই চাকরি করি। কিন্তু দামি শাড়ি কিনতে পারি না। আপনাকে রোজই দেখি নতুন নতুন দামি শাড়ি পরতে। বোধহয় আপনাদের বড় কোনও ব্যবসা আছে। তাই না? দ্বিতীয় মহিলা: হ্যাঁ, আমার স্বামীর বিরাট লন্ড্রি আছে।
> পাত্র খুবই লোভী। কিন্তু বেআইনি বলে যৌতুক চাইতে পারে না। তাই কায়দা করে শ্বশুরকে বলল, ‘বিয়েতে আপনি আমায় এমন কিছু উপহার দিন, যা পেট্রোলে চলে।’শ্বশুর অতিব চালাক। তিনি বললেন, ‘বেশ তো একটা খুব ভালো লাইটার দেব।’
> রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সভায় এক বিদেশির আগমন হয়েছে। তিনি ভারতীয় ভাষা তো বটেই, তার পাশাপাশি ইংরেজি, ফরাসি, ফারসিও অনর্গল বলে যাচ্ছেন। কৃষ্ণচন্দ্র রসিক মানুষ। গোপালকে ডেকে বললেন, ‘যদি লোকটির মাতৃভাষা বলতে পারো, তাহলে পুরস্কার দেব। আর না পারলে কপালে দুঃখ আছে।’ গোপাল বললেন, ‘আমি কালই আপনাকে বলব।’ পরদিন সকালে গোপাল দ্বারের কাছে লোকটির জন্য দাঁড়িয়ে রইলেন। লোকটি আসতেই পিছন থেকে দিলেন হালকা ধাক্কা। বিদেশি টাল সামলে বললেন, ‘অন্ধ অছি!’গোপাল রাজাকে গিয়ে বললেন, উনি ওড়িয়াভাষী!
> প্রেমিককে দেখে প্রেমিকা: আমি তোমার চোখে সারা বিশ্ব দেখতে পাচ্ছি।পিছন থেকে বৃদ্ধ: আমার গরুটাকে কাল থেকে খুঁজে পাচ্ছি না। দেখুন তো, দেখতে পান কি না।
> শিক্ষক: ছেলেরা বলো তো, মাছ কথা বলতে পারে না কেন? অরুণাভ: স্যার, আপনার মাথাটাও জলের মধ্যে চুবিয়ে রাখলে আপনিও কথা বলতে পারবেন না।
> শিক্ষক: পাঁচ থেকে দুই বিয়োগ করলে হাতে কত থাকে?
ছাত্র: জানি না, স্যার।
শিক্ষক: তুই একটা আস্ত গরু।
ছাত্র: স্যার, আমি তো এখনও ছোট। আমাকে বাছুর বলবেন, স্যার।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)