Advertisement

Special Jokes: সুন্দরীকে বিয়ের প্রস্তাব পাড়ার মাস্তানের, তারপর...শুনলে হাসি থামবে না কিন্তু!

Top Jokes: হাসি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। মানসিক চাপের কারণে আজকাল সবাই কোনো না কোনো রোগে ভুগছে। এমন অবস্থায় হাসতে থাকা ওষুধের মতো কাজ করে।

Special Jokes
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 24 Oct 2024,
  • अपडेटेड 10:46 PM IST

Comedy Jokes: বর্তমান সময়ের দৌড়াদৌড়ির জীবনে হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি হাসতে থাকেন  তবে সবচেয়ে কঠিন কাজটিও সহজেই হয়ে যায়। সুস্থ থাকতে আমাদের সকলেরই প্রতিদিন নিয়মিত হাসতে হবে। জোকস এবং কৌতুক একজন ব্যক্তিকে হাসাতে অনেক সাহায্য করে। কৌতুক ও চুটকুলে পড়ে একজন মানুষের সময় কাটে হাসতে হাসতে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু মজার জোকস ও চুটকুলে, যা পড়ার পর আপনি হাসি থামাতে পারবেন না। তো হাসতে হাসতে শুরু করা যাক...

 > স্বামীঃ (স্ত্রীকে) এই শুনছো! আমার শার্টটা ধুয়ে রাখবে। নইলে...
স্ত্রীঃ (রেগে গিয়ে) নইলে, নইলে কী করবে?
স্বামীঃ নিজেই ধুয়ে নেব।

 > রোগী: ডাক্তার, এই রোগে আমার বাঁচার সম্ভাবনা কত পার্সেন্ট?
চিকিৎসক: শতভাগ।
রোগী: কীভাবে?
চিকিৎসক: সাধারণত এ রোগে প্রতি দশজনে একজন বাঁচে।
রোগী: তাহলে আমার বাঁচার ভরসা কোথায়?
চিকিৎসক: আপনি আমার দশম রোগী। এর আগের নয়জনই মারা গেছেন।

 > সুন্দরী এক মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে শপিং মলের সামনে। 
উঠতি এক মাস্তানের খুব পছন্দ হয়েছে তাকে।
সাহস করে সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। কোনো ভূমিকা ছাড়াই বলল-
মাস্তান: বিয়ে হয়ে গেছে আপনার?
সুন্দরী: হ্যাঁ। কোনো সমস্যা?
মাস্তান: না মানে, ছেলে কী করে?
এক কথা শুনে সুন্দরী কষে এক চড় লাগালো মাস্তানের গালে-
মাস্তান: এটা কী হলো?
সুন্দরী: আফসোস! সে এখন শুধু আফসোস করে।

 > মামা: কিরে এ প্লাস পেয়েছিস?
পল্টু: না মামা, আমি তো ফেল করেছি।
মামা: এ কথা তুই হেসে হেসে বলছিস? মানে কী?
পল্টু: পাশের বাড়ির জবাও ফেল করেছে তাই।
মামা: মানে কী?
পল্টু: ওর বাবা বলেছিল, ও ফেল করলে ওকে রিকশাওয়ালার সাথে বিয়ে দেবে।
মামা: রিকশাওয়ালার সঙ্গে তোর কী সম্পর্ক!
পল্টু: আমার বাবা বলেছিল, ফেল করলে আমাকে রিকশা কিনে দেবে।

Advertisement

 > থানায় ঢুকেই এক সুন্দরী ভদ্রমহিলা রাগে ফেটে পড়লেন-
ভদ্রমহিলা: ইন্সপেক্টর সাহেব, আমি আমার প্রতিবেশীর বিচার চাই। লোকটা একটা আস্ত বেয়াদব এবং ছোটলোক।
ইন্সপেক্টর: কেন? কী করেছে সে?
ভদ্রমহিলা: আমি যখনই তার বাড়িতে উঁকি দেই, দেখি সে-ও উঁকি দিয়ে আছে!

 > ছেলে : বাবা তুমি অন্ধকারে লিখতে পারো?
বাবা : পারি। কি লিখতে হবে?
ছেলে : বেশি কিছু না বাবা। শুধু আমার স্কুলের রিপোর্ট কার্ডে একটি স্বাক্ষর দিলেই হবে।

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement