Advertisement

Funniest Husband-Wife Jokes: স্ত্রীকে খুশি রাখতে কী করবেন? উত্তর জানলে দমফাটা হাসি হাসতেই হবে

Top Jokes: হাসি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। মানসিক চাপের কারণে আজকাল সবাই কোনো না কোনো রোগে ভুগছে। এমন অবস্থায় হাসতে থাকা ওষুধের মতো কাজ করে।

Funniest Husband-Wife JokesFunniest Husband-Wife Jokes
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 07 Jan 2025,
  • अपडेटेड 6:48 PM IST

Comedy Jokes: বর্তমান সময়ের দৌড়াদৌড়ির জীবনে হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি হাসতে থাকেন  তবে সবচেয়ে কঠিন কাজটিও সহজেই হয়ে যায়। সুস্থ থাকতে আমাদের সকলেরই প্রতিদিন নিয়মিত হাসতে হবে। জোকস এবং কৌতুক একজন ব্যক্তিকে হাসাতে অনেক সাহায্য করে। কৌতুক ও চুটকুলে পড়ে একজন মানুষের সময় কাটে হাসতে হাসতে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু মজার জোকস ও চুটকুলে, যা পড়ার পর আপনি হাসি থামাতে পারবেন না। তো হাসতে হাসতে শুরু করা যাক...

>গণিতের শিক্ষক ছাত্রদের ক্লাস নিচ্ছেন। তিনি বল্টুকে জিজ্ঞাসা করলেন—
শিক্ষক: বল্টু বল তো, একটি ট্রেন ঘণ্টায় ৭০ মাইল যায়, তাহলে আমার বয়স কত?
বল্টু: এটা কোনো প্রশ্ন হলো নাকি?
পলি: স্যার, আমি পারবো।
শিক্ষক: তাহলে বল তো দেখি?
পলি: আপনার বয়স চল্লিশ।
শিক্ষক: হ্যাঁ, কী করে বুঝলি?
পলি: আমাদের পাড়ায় একজন আধা পাগল আছে, তার বয়স বিশ। আর আপনি পুরা পাগল, তাই আপনার বয়স চল্লিশ।

>সংসার সুখের করতে স্বামীদের অবদান অনেক। তাই তো কীভাবে স্ত্রীকে খুশি রাখা যায় এবং সংসার সুখের করা যায় সে বিষয়েই স্বামীদের নিয়ে একটি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে প্রশিক্ষক বললেন—
প্রশিক্ষক: যদি আপনার স্ত্রী আপনার কথা না শোনেন, তবে…
এক স্বামী: তবে কী?
প্রশিক্ষক: এত আগ্রহ ভরে জানতে চেয়ে লাভ নেই।
এক স্বামী: কেন?
প্রশিক্ষক: স্বামীর কথা আসলে কোনো স্ত্রীই ঠিকমতো শোনেন না।
এক স্বামী: তাহলে কী করার আছে?
প্রশিক্ষক: সব সময় স্ত্রীর কথাই মেনে নেবেন। সে হ্যাঁ বললে হ্যাঁ, না বললেও হ্যাঁ।

> স্ত্রী: তুমি একটু আমার দিকে ঘুরে শোও না, প্লিজ!
স্বামী: কেন?
স্ত্রী: আমার ভয় ভয় করছে। তুমি সামনে থাকলে শান্তিতে একটু ঘুমোতাম।
স্বামী: তুমি শুধু তোমার কথাটাই ভাবলে? সেটা করলে যে আমার সারারাত ভয়ে কাটবে, তা দেখবে কে?

> ডাক্তার: আপনি কি খেয়েছিলেন?
রোগী: বার্গার, পিজ্জা আর কোক।
ডাক্তার: দেখুন আপনি এখন ফেসবুকে চ্যাটিং করছেন না।
রোগী: ওহ! মুলোর তরকারি দিয়ে ভাত।

Advertisement

> বাবা: তোকে না বলেছিলাম পাস করলে সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: হ্যাঁ, বলেছিলে।
বাবা: তবুও ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করেছিলি?
ছেলে: কেন, সাইকেল চালানো শিখছিলাম!

> রোগী: আজ আমি বুঝতে পারছি, সামান্য জ্বরও যে কত ভয়াবহ হতে পারে।
ডাক্তার: কীভাবে বুঝলেন?
রোগী: কীভাবে আর? আপনার লেখা ওই প্রেসক্রিপশনের কাগজটা দেখে!
ডাক্তার: তাতে কী?
রোগী: এত ওষুধ কেনার টাকা কোথায় পাবো?

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

Read more!
Advertisement
Advertisement