Jokes: হাসি-ঠাট্টা করা শুধুমাত্র আশেপাশের পরিবেশকে হালকা এবং মনোরম রাখে না, তবে ব্যক্তির মনও শান্ত ও খুশি থাকে। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও সবসময় হাসতে পরামর্শ দেন। আপনিও যদি নিজেকে ফিট রাখতে চান, তাহলে প্রতিদিন মজার জোকস পড়ুন।
> রিয়ার বয়স মাত্র ৫ বছর। একদিন সে খুব কাঁদছে। প্রতিবেশী এক আন্টি দেখছেন রিয়া অনেকক্ষণ থেকে কেঁদেই যাচ্ছে। একসময় তিনি গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন—
আন্টি: রিয়া তুমি কাঁদছ কেন?
রিয়া: বাবা মেরেছেন।
আন্টি: খুব ব্যথা পেয়েছ বুঝি!
রিয়া: মোটেও না।
আন্টি: তাহলে কাঁদছ যে!
রিয়া: বাবাকে খুশি করার জন্য।
> রঞ্জু ও হাবলুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
রঞ্জু: জানিস, আজ স্কুলে আসতে আমি পাঁচ টাকা বাঁচিয়েছি।
হাবলু: কীভাবে?
রঞ্জু: আজ বাসের একদম পিছনে দৌড়ে দৌড়ে এসেছি। যদি বাসের ভেতরে উঠে বসতাম, তাহলে পাক্কা পাঁচ টাকা দিয়ে দিতে হত।
হাবলু: ইশশ, তুই যা গাধা না!
রঞ্জু: পাঁচ টাকা বাঁচালাম, এতে গাধা বলার কী আছে?
হাবলু: আরে ব্যাটা, বাসের পেছনে না দৌড়ে যদি ট্যাক্সির পিছনে দৌড়ে আসতি, তাহলে কত টাকা বাঁচত বল একবার। একদম ১০০ টাকা বেঁচে যেত তোর। তুই গাধা না তো কী!
> এক চিকিৎসক বিয়ে করতে গিয়েছেন। তিনি খুব ভুলো মনের। বিয়ের সময়ে পুরোহিত যখন মন্ত্র পড়াতে পড়াতে তার হাতে হবু স্ত্রীর হাত তুলে দিলেন, উনি স্ত্রীর নাড়ি টিপে ধরে বললেন—
চিকিৎসক বর: খুব উত্তেজিত মহিলা তো। তারপরে বললেন, জিভ দেখি।
> ছেলে: বাবা, বাবা! ভাই না একটা পোকা খেয়ে ফেলেছে।
বাবা: কী বলিস? সর্বনাশ হয়ে গেছে!
ছেলে: ভয় পেয়ো না বাবা। আমি সঙ্গে সঙ্গে ভাইকে পোকা মারার বিষ খাইয়ে দিয়েছি।
> পাত্র পক্ষ মেয়ে দেখতে এসেছে। তাদের মধ্যে অনেক কথা হচ্ছে। পাত্রীর মা পাত্রকে জিজ্ঞাসা করছেন—
পাত্রীর মা: তুমি কী কাজ করো বাবা?
পাত্র: আমি পাইলট।
পাত্রীর মা: কোন সংস্থার পাইলট তুমি?
পাত্র: বিয়ে বাড়িতে রিমোট দিয়ে ড্রোন ওড়াই।
পাত্রীর মা সঙ্গে সঙ্গে বেহুঁশ!
> পল্টু অফিস ঢুকতে দেরি করেছে।
বস কয়েকবার তাকে খোঁজ করেছেন। পল্টুকে না পেয়ে রেগে আগুন হয়ে আছেন তিনি।
ছুটতে ছুটতে অফিসে ঢুকলো পল্টু—
বস: এতক্ষণ কোথায় ছিলে?
পল্টু: স্যার, গার্লফ্রেন্ডকে কলেজে পৌঁছে দিতে গিয়েছিলাম।
বস: কাল থেকে সময়মতো না এলে আর অফিসে আসতে হবে না!
পল্টু: ঠিক আছে স্যার, কাল থেকে তাহলে আপনার মেয়েকে আপনিই কলেজ পৌঁছে দেবেন।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)