Advertisement

Funny Teacher Student Jokes: বড্ড বেশি কথা বলে লিটু, কারণ জেনে অজ্ঞান শিক্ষক!

Bengali Jokes: হাসি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। লোকেরা প্রায়শই তাদের মনকে সতেজ করার জন্য হাসির থেরাপির সাহায্য নেয়, কারণ এটি কেবল চাপ কমায় না ফুসফুসকেও সুস্থ রাখে। এমন পরিস্থিতিতে, জোকস আপনাকে হাসাতে একটি উপযুক্ত বিকল্প। এটি হাসার সবচেয়ে সহজ এবং সস্তা উপায়। আপনিও যদি জোকস পড়ার শৌখিন হন, তাহলে পড়ুন এই কৌতুকগুলি-

Jokes
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 28 Nov 2023,
  • अपडेटेड 6:02 PM IST

Jokes: হাসি-ঠাট্টা করা শুধুমাত্র আশেপাশের পরিবেশকে হালকা এবং মনোরম রাখে না, তবে ব্যক্তির মনও শান্ত ও খুশি থাকে। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও সবসময় হাসতে পরামর্শ দেন। আপনিও যদি নিজেকে ফিট রাখতে চান, তাহলে প্রতিদিন মজার জোকস পড়ুন।

> বাবা ছেলেকে বলছে :  প্রতিদিন সামান্য ব্যাপার নিয়ে চিৎকার করে বাড়ি মাথায় তোলে তোর মা। 
আজকে এত চুপচাপ বসে আছে কেন রে?
ছেলে : তেমন কিছু না বাবা। মা আমার কাছে লিপস্টিক চেয়েছিল কিন্তু আমি শুনেছি গ্লুস্টিক।
বাবা : সৃষ্টিকর্তা তোমার মঙ্গল করুক।

> একবার এক গ্রামের লোক ট্রেনের টিকেট কাটতে রেলস্টেশনে আসেন।
লোক: টিকেটের দাম কত?
বিক্রেতা : কুড়ি টাকা।
লোক : ১৫ টাকায় দেবেন?
বিক্রেতা : না। আমাদের টিকেটের দাম ফিক্সড। দাম কমানোর কোনো সুযোগ নেই।
লোক : আপনি না দিলে আমি অন্য দোকানে যাব।
বিক্রেতা : টিকেট কেনার কাউন্টার একটাই। আর কোনো দোকানে টিকেট পাওয়া যাবে না।
লোক: একটাই দোকান। তাই তো আপনি দাম কমাচ্ছেন না। আরেকটা দোকান থাকলে ঠিকই টিকেটের দাম কমাতেন।

> শিক্ষক : লিটু, তুমি বড্ড বেশি কথা বলো
লিটু : কিচ্ছু করার নেই! এইটা আমাদের পরিবারের ঐতিহ্য।
শিক্ষক : মানে?
লিটু : মানে খুবই সোজা; আমার দাদা ছিলেন ফেরিওয়ালা, বাবা শিক্ষক আর বড় ভাই রাজনীতি করে।

> ছেলে: বাবা, বাবা! ভাই না একটা পোকা খেয়ে ফেলেছে।
বাবা: কী বলিস? সর্বনাশ হয়ে গেছে!
ছেলে: ভয় পেয়ো না বাবা। আমি সঙ্গে সঙ্গে ভাইকে পোকা মারার বিষ খাইয়ে দিয়েছি।

> পাত্র পক্ষ মেয়ে দেখতে এসেছে। তাদের মধ্যে অনেক কথা হচ্ছে। পাত্রীর মা পাত্রকে জিজ্ঞাসা করছেন—
পাত্রীর মা: তুমি কী কাজ করো বাবা?
পাত্র: আমি পাইলট।
পাত্রীর মা: কোন সংস্থার পাইলট তুমি?
পাত্র: বিয়ে বাড়িতে রিমোট দিয়ে ড্রোন ওড়াই।
পাত্রীর মা সঙ্গে সঙ্গে বেহুঁশ!

Advertisement

> পল্টু অফিস ঢুকতে দেরি করেছে। 
বস কয়েকবার তাকে খোঁজ করেছেন। পল্টুকে না পেয়ে রেগে আগুন হয়ে আছেন তিনি।
 ছুটতে ছুটতে অফিসে ঢুকলো পল্টু—
বস: এতক্ষণ কোথায় ছিলে?
পল্টু: স্যার, গার্লফ্রেন্ডকে কলেজে পৌঁছে দিতে গিয়েছিলাম।
বস: কাল থেকে সময়মতো না এলে আর অফিসে আসতে হবে না!
পল্টু: ঠিক আছে স্যার, কাল থেকে তাহলে আপনার মেয়েকে আপনিই কলেজ পৌঁছে দেবেন।

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement