Funny Jokes: বর্তমানের ব্যস্ত জীবনে নিজের জন্য সময় বার করা এবং পজিটিভ পরিবেশ বজায় রাখা বড় চ্যালেঞ্জ। এমন পরিস্থিতিতে হাসিখুশি থাকতে এবং মুখে হাসি ধরে রাখতে মাঝে মাঝে কৌতুক ও জোকস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জোরে হাসতে হাসতে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভাইরাল জোকস পড়ুন।
> বাসস্ট্যান্ডে একটা সুন্দরী মেয়ে দাঁড়িয়ে ছিল...
এক যুবক বলল- রাতে চাঁদ বের হয়, দিনের বেলা কীভাবে এল?
মেয়েটি বলল- আর পেঁচা তো রাতে কথা বলত, দিনে কেমন করে কথা বলছে।
> বিয়েতে পুরোহিত বরের হাতে কনেকে তুলে দিয়েছিলেন।
একটি শিশু এটি দেখছিল, সে তার বাবাকে জিজ্ঞাসা করল - বাবা, বর-কনে একে অপরের সাথে হাত মেলাচ্ছে কেন?
বাবা উত্তর দিলেন - ছেলে, কুস্তিগীররা আখরায় ঢোকার আগে অবশ্যই করমর্দন করে।
> শিক্ষক 'সংগঠনের শক্তি বাড়ে'-এর একটা ভালো উদাহরণ দাও
ছাত্র- পকেটে একটা বিড়ি থাকলে ভাঙে আর গোটা একটা বিড়ির প্যাকেট থাকলে ভাঙে না।
এখন শিক্ষক তিরস্কার বা প্রশংসা করতে পারছেন না?
> বউ চেঁচিয়ে বলল- আজ সন্ধ্যায় তাড়াতাড়ি বাড়ি এসো।
স্বামী- বিশেষ কিছু আছে কী?
বউ-আত্মীয়-স্বজন আসছে গ্রামেপ বাড়ি থেকে।
স্বামী- আমার মাথা খেও না, আমি ব্যস্ত, কে আসছে?
স্ত্রী- আমার ছোট দুই বোন আসছে,
স্বামী খুশি হয়ে- আরে ডার্লিং, তোমার আত্মীয় মানে আমার আত্মীয়।
> টিটু- প্রতিবেশী বন্ধুকে বলল- আজ সকালে তোমার কুকুর আমার বই ছিঁড়ে ফেলেছে।
শান্টি- আমি এখন ওকে শাস্তি দেব।
টিটু- থাক ভাই, আমি শাস্তি দিয়েছি।
শান্টি- হতবাক, কী শাস্তি?
টিটু- আমি ওর বাটি থেকে দুধ খেয়ে নিয়েছি।
> ছেলেটি মেয়েটিকে তার গাড়িতে নিয়ে যাচ্ছিল -
মেয়ে - আমরা কোথায় যাচ্ছি?
ছেলে - লং ড্রাইভে
মেয়ে- বাহ, আগে বলোনি কেন?
ছেলে - আমিও এখন জেনেছি
মেয়ে - কীভাবে?
ছেলে- ব্রেক লাগছে না।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)