Advertisement

Bangladesh MP Anwarul Anwar: চামড়া ছাড়িয়ে কীভাবে টুকরো করা হয় সাংসদের দেহ? হাড়হিম বর্ণনা কসাই জিহাদের

বাংলাদেশের সাংসদ খুনে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। ভারত ও বাংলাদেশের গোয়েন্দা বাহিনী সমন্বিত তথ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে, হত্যার পর আনোয়ারুলের লাশকে টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলা হয়। সিআইডি সূত্র ইন্ডিয়া টুডেকে জানিয়েছে, কলকাতায় খুন হওয়া বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুল আজিম আনোয়ারকে খুনের পর চামড়া ছাড়িয়ে ছোট ছোট টুকরোয় কেটে ফেলা হয়।

বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুল আজিম আনোয়ার ও ধৃত জিহাদ হাওলাদার। কোলাজ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 24 May 2024,
  • अपडेटेड 3:00 PM IST
  • বাংলাদেশের সাংসদ খুনে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে।
  • ভারত ও বাংলাদেশের গোয়েন্দা বাহিনী সমন্বিত তথ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে, হত্যার পর আনোয়ারুলের লাশকে টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলা হয়।

বাংলাদেশের সাংসদ খুনে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। ভারত ও বাংলাদেশের গোয়েন্দা বাহিনী সমন্বিত তথ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে, হত্যার পর আনোয়ারুলের লাশকে টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলা হয়। সিআইডি সূত্র ইন্ডিয়া টুডেকে জানিয়েছে, কলকাতায় খুন হওয়া বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুল আজিম আনোয়ারকে খুনের পর চামড়া ছাড়িয়ে ছোট ছোট টুকরোয় কেটে ফেলা হয়। শহরের বিভিন্ন অংশে ফেলে দেওয়ার জন্য হাড়গুলোও টুকরো টুকরো করে ফেলা হয়েছিল। শুক্রবার সিআইডির একটি দল ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে একজনকে গ্রেফতার করার পর আনোয়ারুল আনোয়ার হত্যার ভয়াবহ বিবরণ বেরিয়ে আসে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) গভীর রাতে সিআইডির এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, জিহাদ হাওলাদার নামে ওই ব্যক্তি বাংলাদেশি নাগরিক। সে অবৈধভাবে মুম্বইতে বাস করত। তার আদি বাসস্থান বাংলাদেশের খুলনার দিঘলিয়া থানার বারাকপুরে। বাংলাদেশি আমেরিকান নাগরিক আখতারুজ্জামান জিহাদকে দু'মাস আগে ভারতে নিয়ে আসে। এরপর সে কলকাতায় থাকত। সিআইডি সূত্রে খবর, আখতারুজ্জামানের নির্দেশে ওই ফ্ল্যাটে সে-সহ আরও চারজন এমপি আনারকে শ্বাসরোধ করে খুন করে।

সিআইডি সূত্রে জানা গেছে, হত্যার পর প্রথমে শরীর থেকে চামড়া ছাড়িয়ে নেওয়া হয়। এরপর মাংসগুলো আলাদা আলাদা টুকরো করা হয়। পরে সেগুলোকে খুব ছোট ছোট করে টুকরো করা হয়েছে— যাতে চেনা না যায়। এরপর মাংস-খণ্ডগুলো পলিথিনে ভরা হয়। পরে হাঁড়গুলোকেও ছোট ছোট টুকরো করা হয়। জিহাদের দেওয়া তথ্যমতে— পলিথিনে ভরে হাঁড় ও মাংসের টুকরোগুলো বিভিন্নভাবে কলকাতার ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় ফেলে আসা হয়। 

সিআইডি ইতিমধ্যেই, বাগজোলা খালে তল্লাশি চালিয়েছে। খালটি নিউটাউন এলাকার ওই ফ্ল্যাটে সামনে দিয়ে বয়ে গেছে। তবে সেখানে কিছু পাওয়া যায়নি বলে সিআইডি জানিয়েছে। সিআইডি সূত্র জানায়, সন্দেহভাজন, পেশাদার কসাই জিহাদ হাওলাদার বাংলাদেশের খুলনা জেলার বারাকপুরের বাসিন্দা এবং অবৈধভাবে মুম্বাইয়ে অবস্থান করছিল। হাওলাদারকে আওয়ামী লীগের এমপির বন্ধু আখতারুজ্জামান ভাড়া করে, যিনি একজন মার্কিন নাগরিক, যার ভাড়া বাসায় তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। প্রায় দু'মাস আগে সে কলকাতায় এসেছিল বলে সিআইডি সূত্রের দাবি।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement