Advertisement

Dengue Cases in West Bengal: ফিরল ডেঙ্গি, কলকাতায় পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, বাকি জেলাগুলির কী অবস্থা?

বর্ষার শুরুতেই রাজ্যে শুরু হল ডেঙ্গির তাণ্ডব। সূত্রের খবর, গত সাত দিনে রাজ্যের বিভিন্ন জেলা মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১২৯ জন। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা যাচ্ছে, ২৬ জুন পর্যন্ত রাজ্যে মোট ১ হাজার ৩২৮ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 04 Jul 2024,
  • अपडेटेड 1:33 PM IST
  • বর্ষার শুরুতেই রাজ্যে শুরু হল ডেঙ্গির তাণ্ডব।
  • সূত্রের খবর, গত সাত দিনে রাজ্যের বিভিন্ন জেলা মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১২৯ জন।

বর্ষার শুরুতেই রাজ্যে শুরু হল ডেঙ্গির তাণ্ডব। সূত্রের খবর, গত সাত দিনে রাজ্যের বিভিন্ন জেলা মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১২৯ জন। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা যাচ্ছে, ২৬ জুন পর্যন্ত রাজ্যে মোট ১ হাজার ৩২৮ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন। জানা যাচ্ছে, কলকাতায় হু হু করে ছাড়াচ্ছে আক্রান্তের সংখ্যা। জানা গেছে, উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গি রোগী রয়েছে। মালদা, মুর্শিদাবাদ ও হুগলিও ডেঙ্গি আক্রান্তের ক্ষেত্রে উদ্বেগজনক অবস্থায় রয়েছে।

২০২৩ সালে পশ্চিমবঙ্গে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১২ বছরের রেকর্ড ভেঙে ১ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছিল। এই বছর যাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে না যায়, তার জন্য পুরসভা ও পঞ্চায়েতগুলিকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে। মূলত নিকাশ ব্যবস্থা ও আবর্জনা পরিষ্কারের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। মশার প্রজনন রোধে মশানিরোধক ওষুধ ব্যবহার এবং মশার কামড় থেকে রক্ষা পেতে মশারি ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

কলকাতা পুরসভার এক আধিকারিক জানালেন, বর্ষার শুরুতে ডেঙ্গির প্রকোপ বৃদ্ধি পেলেও এখনও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রয়েছে। তবে ডেঙ্গি রোগ প্রতিরোধে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। নিয়মিতভাবে বাড়ির আশেপাশের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা করা এবং জমা জল অপসারণ করা। মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করা। মশা তাড়ানোর ওষুধ ব্যবহার করা। মশারি ব্যবহার করা। ডেঙ্গির লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের এপ্রিল মাস পর্যন্ত ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬৭৪। বর্ষায় এই সংখ্যাটা বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এখন যে পরিসংখ্যান পাওয়া যাচ্ছে তাতে উত্তর ২৪ পরগনা ১৭৬, মালদা ১৭৪, মুর্শিদাবাদ ১৫৩, হুগলি ১৪৫ এবং কলকাতা ১২৯। এই সংখ্যায় মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন।

 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement