Advertisement

Shovan Chattopadhay Kunal Ghosh: ২১ জুলাইয়ের আগেই তৃণমূলে ফিরছেন শোভন? কুণালের সাক্ষাতে জল্পনা তুঙ্গে

Shovan Chattopadhay Kunal Ghosh: তবে শোভন চট্টোপাধ্যায় তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরলে বিধায়ক রত্না চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর বাবা মহেশতলা পুরসভার চেয়ারম্যান তথা বিধায়ক দুলাল দাস কতটা মেনে নেবেন তা নিয়ে ধন্দ তৈরি হয়েছে। অনেকেই তা নিয়ে কানাঘুষো করছেন। তবে সবটাই নির্ভর করছে খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর। তিনি যদি গ্রিন সিগন্যাল দিয়ে দেন, তাহলে কোনও ওজর-আপত্তি টিঁকবে না। 

২১ জুলাইয়ের আগেই তৃণমূলে ফিরছেন শোভন? কুণালের সাক্ষাতে জল্পনা তুঙ্গে
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 06 Jul 2024,
  • अपडेटेड 10:57 AM IST

Shovan Chattopadhay Kunal Ghosh: কিছুদিন ধরেই ফের জল্পনা তৈরি হয়েছে একদা তৃণমূলের অন্যতম শীর্ষনেতা ও মুখ্যমন্ত্রীর প্রিয় কানন ওরফে শোভন চট্টোপাধ্যায় তৃণমূলে ফিরতে পারেন বলে। সেই জল্পনা আরও জোরালো হয়েছে গত কয়েক দিনে। তার মধ্যে পালে হাওয়া লেগেছে কুণাল ঘোষ শোভনের বাড়িতে আসার পর। মনে করা হচ্ছে তাঁকে দলে সক্রিয়ভাবে ফেরাতে তৎপরতা শুরু হয়েছে।সূত্রের খবর কলকাতার প্রাক্তন মেয়র ফের দলে ফিরলে মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী তাঁকে বিশেষ দায়িত্ব দিতে পারেন।

তবে শোভন চট্টোপাধ্যায় তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরলে বিধায়ক রত্না চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর বাবা মহেশতলা পুরসভার চেয়ারম্যান তথা বিধায়ক দুলাল দাস কতটা মেনে নেবেন তা নিয়ে ধন্দ তৈরি হয়েছে। অনেকেই তা নিয়ে কানাঘুষো করছেন। তবে সবটাই নির্ভর করছে খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর। তিনি যদি গ্রিন সিগন্যাল দিয়ে দেন, তাহলে কোনও ওজর-আপত্তি টিঁকবে না। 

এর আগে রাজনৈতিক জীবনের শীর্ষে থাকার সময়ই ব্যক্তিগত জীবনকে অগ্রাধিকার দিয়ে ছেড়ে দিয়েছিলেন মেয়র, বিধায়ক পদ এমনকী দলীয় সব পদও। পুরনো বান্ধবী বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর প্রেম কাহিনী প্রায় কিংবদন্তীতে পরিণত হয়েছে। নিজের স্ত্রী, সংসার, ছেলে–মেয়ে ছেড়ে দিয়েছিলেন হেলায়। রাজনীতির ময়দান থেকে দূরত্ব তৈরি করে নিয়েছিলেন। কয়েক বছর পর তিনি রাজনীতিতে ফিরতে চলেছেন বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর সব কিছু ঠিক থাকলে শোভনকে আবার দেখা যাবে মঞ্চে।

২১ জুলাই শহীদ দিবসের প্রস্তুতি চতলছে তৃণমূলের। এই পরিস্থিতিতে শোভন চট্টোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমের একটি প্রশ্নের উত্তরে জানান,  একুশে জুলাই একটা আবেগ। এটা ভোলার নয়। তাঁর দাবি, "আমরা যাঁরা পুরনো কর্মী, একুশে জুলাই উপস্থিত থাকার জন্য মন কাঁদবেই। তবে এটুকু বলতে পারি যাওয়ার মতো পরিস্থিতি হলে নিশ্চয়ই চলে যাব। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সব সময়ই তাঁর চোখ কান খোলা রাখেন। তিনি অত্যন্ত অভিজ্ঞ এবং দক্ষ নেত্রী। মমতাদি যদি আমায় কোনও দায়িত্ব দেন, তাহলে সেই নির্দেশ অমান্য করার মতো আমার ঘাড়ে মাথা নেই।’" এরপরই জল্পনা তুঙ্গে উঠেছে।

Advertisement

লোকসভা নির্বাচনের সময় দক্ষিণ কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মালা রায়ের প্রচারে গিয়ে কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ের প্রশংসা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফলে বরফ গলছে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement