Advertisement

Humayun Kabir : 'কেউ সারাজীবন থাকবে না,' অভিষেককে উপমুখ্যমন্ত্রী-পুলিশমন্ত্রী চেয়ে বলছেন হুমায়ুন

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে ফের মুখ খুললেন তৃণমূল বিধায়র হুমায়ুন কবীর। ফের বললেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে উপমুখ্যমন্ত্রী ও পুলিশমন্ত্রী করা হোক।

Humayun Kabir
সৌমেন কর্মকার
  • কলকাতা ,
  • 18 Nov 2024,
  • अपडेटेड 4:27 PM IST
  • ফের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে পুলিশ ও উপমুখ্যমন্ত্রী করার দাবি হুমায়ুন কবিরের
  • কেন বারবার এই দাবি করছেন হুমায়ুন?

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে ফের মুখ খুললেন তৃণমূল বিধায়র হুমায়ুন কবীর। ফের বললেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে উপমুখ্যমন্ত্রী ও পুলিশমন্ত্রী করা হোক। তাঁর দাবি, চতুর্থবার রাজ্যে তৃণমূল পরিচালিত সরকার ক্ষমতায় আসার পর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে মন্ত্রিসভার সদস্য করা হোক এবং উপমুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে আনা হোক। 

হুমায়ুন বলেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যদি পুলিশমন্ত্রী হন তাহলে পুলিশ আরও শৃঙ্খলাপরায়ণ হবে। যে সব ভুলত্রুটি আছে সেগুলো মেরামত করা যাবে। পুলিশের আরও উন্নতি হবে। প্রসঙ্গত, এই প্রথম নয়। এর আগেও একই কথা বলেছিলেন হুমায়ুন। যা নিয়ে শোরগোল কম হয়নি। দলের অভ্যন্তরেও তা নিয়ে কথাবার্তা শুরু হয়েছিল বলে সূত্রের খবর। 

তবে কেন হুমায়ুন কবীর বারবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে উপমুখ্যমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চাইছেন? ভরতপুরের বিধায়ক bangla.aajtak.in-কে ফোনে বলেন, তিনি তৃণমূলের একজন সদস্য। দলের নীতি মেনেই চলেন। দলের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি আস্থাশীল। সেজন্য নিজের মতামত রাখছেন। 

হুমায়ুন বলেন, 'আগামী দিনেও রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত সরকার ক্ষমতায় থাকবে। নেত্রীর মতো যোগ্য ও দায়িত্বশীল মানুষ ভারতবর্ষের রাজনীতিতে নেই। তারপরও বলছি অভিষেককে উপমুখ্যমন্ত্রী ও পুলিশমন্ত্রী করা উচিত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রশাসনিক কাজকর্ম দেখতে হয়। একাধিক দফতর তাঁর হাতে রয়েছে। দলের সাংগঠনিক কাজকর্মও দেখাশোনা করেন। অভিষেকের হাতে পুলিশের দায়িত্ব তুলে দিলে নেত্রীরই লাভ হবে বলে আমার মনে হয়। অভিষেককে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্তি করানো উচিত। এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ১৬ থেকে ১৮ ঘণ্টা কাজ করেন। অভিষেকের হাতে ক্ষমতা দিলে নেত্রীর দায়িত্ব লাঘব হবে।'

হুমায়ুন আরও বলেন, 'সারাজীবন সবাই ক্ষমতায় থাকে না। বিধানচন্দ্র রায়ও ক্ষমতাশালী ছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আগেও অনেক মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। তাঁরাও সারাজীবন থাকেননি। আমি মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করিনি। তবে তাঁর কাজের কিছুটা লাঘব হওয়া দরকার। এটা আমার মনে হয়।' 
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement