Advertisement

Mamata Banerjee: 'বিরোধী থাকাকালীন কোনও ধ্বংসাত্মক কাজ করিনি,' বললেন মমতা

রাজ্যের বিরোধীরা গঠনমূলক কাজ করছে না। এমনটাই অভিযোগ তুললেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসর সভানেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সোমবার তিনি বললেন, 'আমরা বিরোধী থাকাকালীন ধংসাত্মক কাজ করিনি। ডেস্ট্রাক্টিভ কোনও কিছু করিনি কনস্ট্রাকটিভ করেছি। একটা রাজনৈতিক দলের অনেক দায়বদ্ধতা থাকে। কোথাও কোথাও অনেক কঠিন পরিস্থিতিকেও সামাল দিতে হয়। আজও আমাদের সংগ্রাম করতে হচ্ছে। '

মমতা বন্দোপাধ্যায়মমতা বন্দোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 02 Jan 2023,
  • अपडेटेड 3:12 PM IST
  • রাজ্যের বিরোধীরা গঠনমূলক কাজ করছে না।
  • এমনটাই অভিযোগ তুললেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসর সভানেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।

রাজ্যের বিরোধীরা গঠনমূলক কাজ করছে না। এমনটাই অভিযোগ তুললেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসর সভানেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সোমবার তিনি বললেন, 'আমরা বিরোধী থাকাকালীন ধংসাত্মক কাজ করিনি। ডেস্ট্রাক্টিভ কোনও কিছু করিনি কনস্ট্রাকটিভ করেছি। একটা রাজনৈতিক দলের অনেক দায়বদ্ধতা থাকে। কোথাও কোথাও অনেক কঠিন পরিস্থিতিকেও সামাল দিতে হয়। আজও আমাদের সংগ্রাম করতে হচ্ছে। '

তিনি আরও বলেন, 'দু একটা রাজনৈতিক দল যে অকথা কুকথা বলে, এটা সারা ভারতের আর কোথাও নেই। সমাজের একটা বড় স্তম্ভ মিডিয়া। মিডিয়াটাকে যদি মিডিয়ার মতো চলতে দেওয়া না হয়, মিডিয়াকে যদি স্বাধীনভাবে তার কথা বলতে দেওয়া না হয়, তাহলে যা হয়, সেটা পরাধীনতার থেকেও বেশি। আমরা বিরোধীতে থাকাকালীনও যেমন ডেডিকেটেড ছিলাম উন্নয়নের জন্য, মানুষের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে আমরা একমত হয়েছিলাম। আজও সেই সংগ্রামই করছি। '

তাঁর বক্তব্যে উঠে আসে মেমারির কারেন্দা থেকে কোচবিহারের নার্স বর্ণালী দত্তের ঘটনা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন,' হাওড়ায় পুলিশের গুলিতে খুন হয়ে গেল বিমাল দে, বেহালার রঘুনন্দন তিওয়ারি খুন হয়ে গেল, রাজারহাটে গুলি চলল, শান্তিপুরে, কোচবিহারে গুলি চলল। শুধু গুলির ফোয়ারা দেখতাম আমরা। সেই দিনগুলো অনেক কষ্টে পার করে এসেছি। '

আরও পড়ুন

তাঁর নিশানায় যে মূলত ছিল প্রাক্তন শাসকদল বাম ও বিজেপি তা সহজেই অনুমেয়। এদিন শাসকদল নতুন কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জনসংযোগের উপর আরও জোর দিচ্ছেন, যাতে নিচুতলায় বিচ্ছিন্নতা দূর করা যায়। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে ‘দিদিকে বলো’, ‘বাংলার গর্ব মমতা’বলে দুটি কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। মূলত এই দুটি কর্মসূচিকে হাতিয়ার করে জনসংযোগ করা হয়েছিল। এবার এল সুরক্ষাকবচ। 

এদিন মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা, 'দুয়ারের সরকারের মতো মানুষের দরজায় তৃণমূল কংগ্রেস। সাড়ে তিন লক্ষ কর্মী ২ কোটি পরিবারে যাবে। ১০ কোটি মানুষের কাছে যাবে। হয়তো কোনও ব্যক্তি প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া জন্য অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটা পূরণই করতে পারছেন না। আমাদের কর্মীরা তাঁদের সাহায্য করবেন। এর জন্য কোনও পয়সাকড়ি লাগবে না।' 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement