Advertisement

Kolkata Doctor Rape Murder: পুলিশ কমিশনারের নামে নথিভুক্ত বাইক চালাত সঞ্জয়? স্পষ্ট করল লালবাজার

আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল। জানা যাচ্ছে, কলকাতা পুলিশ কমিশনারের নামে নথিভুক্ত মোটরবাইক ব্যবহার করত ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়। যে বাইকটি সঞ্জয় ব্যবহার করত সেটা কমিশনার অফ পুলিশ-এর নামে রেজিস্ট্রার করা রয়েছে।

আরজি কর কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয় রায়। ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 27 Aug 2024,
  • अपडेटेड 2:12 PM IST
  • আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল।
  • জানা যাচ্ছে, কলকাতা পুলিশ কমিশনারের নামে নথিভুক্ত মোটরবাইক ব্যবহার করত ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়।

আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল। জানা যাচ্ছে, কলকাতা পুলিশ কমিশনারের নামে নথিভুক্ত মোটরবাইক ব্যবহার করত ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়। যে বাইকটি সঞ্জয় ব্যবহার করত সেটা কমিশনার অফ পুলিশ-এর নামে রেজিস্ট্রার করা রয়েছে। জানা গেছে, চলতি বছরের মে মাসে এই বাইকটির রেজিস্ট্রার করা হয় বেলতলা রোড আরটিও থেকে। ২ দিন আগে বাইকটি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে আসে। তাদের তরফে বাইকটি বাজেয়াপ্তও করা হয়। বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছে কলকাতা পুলিশও। 

মঙ্গলবার কলকাতা পুলিশ ফেসবুকে পোস্ট করে বিষয়টিতে জানায়, 'আরজি কর হাসপাতালে হত্যা ও যৌন নির্যাতন মামলায় প্রধান অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় যে মোটরবাইক ব্যবহার করত, সেটি বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। পরে সেটি সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়া হয়। বাইকটি নথিভুক্ত ছিল কলকাতা পুলিশ কমিশনারের নামে। যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছেন কিছু ব্যক্তি। এ ব্যাপারে আমরা স্পষ্ট করে দিতে চাই যে, কলকাতা পুলিশের বিভিন্ন বিভাগ দ্বারা ব্যবহৃত সমস্ত সরকারি যান কমিশনারের নামেই সরকারিভাবে নথিভুক্ত করা হয়। এক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি।' 

তদন্তে উঠে এসেছে কলকাতা পুলিশ লেখা ওই বাইকেই শহর দাপিয়ে বেড়াত সঞ্জয়। পুলিশ আধিকারিকদের সঙ্গে ওঠাবসা ছিল তার। ঘটনার দিন সে দু'বার যৌনপল্লীতে গিয়েছিল। একটি সোনাগাছি অন্যটি চেতলা এলাকার। এর পাশাপাশি বার বার আরজি কর হাসপাতালে ফিরে আসছিল সে। 

এই পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠছে, কেন সঞ্জয় সিভিক ভলান্টিয়ার হয়ে পুলিশের সেই বাইক ব্যবহার করত, কীভাবে সে বাইক ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছিল? বিজেপির তরফে বিষয়টিকে গুরুতর বলা হয়েছে। বিজেপির দাবি, অবাধ ও নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে। সেইসঙ্গে, সিবিআইয়ের উচিত তাঁদের হেফাজতে নেওয়া, তাঁদের ফোন রেকর্ড করা এবং পলিগ্রাফ পরীক্ষা করা। বিজেপির অভিযোগ, খুন হয়ে যাওয়া চিকিৎসক ওষুধ চোরাচালানের বিষয়ে জানতে পেরে গিয়েছিলেন। সেজন্যই তাঁকে খুন করা হয়। 
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement