Advertisement

Kolkata Police On SSC Lathicharge: আত্মরক্ষায় নাকি শিক্ষকদের লাঠিপেটা! ভিডিও-ছবি সাফাই পুলিশ কমিশনারের

শিক্ষকরা হিংসাত্মক আচরণ করবেন, সেটা ভাবতে পারেনি। আমরা জানতাম শিক্ষকরা ওখানে গিয়ে তালা ঝোলাবেন। তবে ওই ভিড়ের মধ্যে বাইরের লোক ছিল। দাবি কলকাতার পুলিশ কমিশনারের।

কসবায় চাকরিহারাদের উপর লাথি পুলিশেরকসবায় চাকরিহারাদের উপর লাথি পুলিশের
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 11 Apr 2025,
  • अपडेटेड 6:38 PM IST
  • ওই দিন কেন লাঠিচার্জ করতে বাধ্য হয়েছিল পুলিশ?
  • সাংবাদিক বৈঠকে ব্যাখ্যা সিপি-র।

কসবায় স্কুল পরিদর্শকের অফিস চত্বরে এসএসসি চাকরিহারাদের উপর কেন লাঠিচার্জ করল পুলিশ? শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠক করে রীতিমতো ছবি দেখিয়ে আত্মপক্ষ সমর্থনে নামল কলকাতা পুলিশ। তাদের দাবি, গেটের তালা  ভেঙে ভিতরে ঢুকেছিলেন বিক্ষোভকারীরা। আহত ১৩ জন পুলিশ কর্মী। আত্মরক্ষার জন্য লাঠি চালাতে বাধ্য হয় পুলিশ।  

কলকাতা পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা জানান, শিক্ষকরা হিংসাত্মক আচরণ করবেন, সেটা ভাবতে পারেনি। আমরা জানতাম শিক্ষকরা ওখানে গিয়ে তালা ঝোলাবেন। তবে ওই ভিড়ের মধ্যে বাইরের লোক ছিল।

এ দিন সাংবাদিক বৈঠকে যুগ্ম সিপি জয়েন্ট সিপি ক্রাইম রূপেশ কুমার ঘড়ির কাঁটা ধরে ধরে বোঝালেন ওই দিন কেন লাঠিচার্জ করতে বাধ্য হয়েছিল পুলিশ। তিনি জানান,'ওঁরা বালিগঞ্জ স্টেশনে এসে একজোট হন। সেখান থেকে কসবায় ডিআই অফিসের সামনে আসেন। পুলিশ আগে থেকে তৈরি ছিল। ওঁরা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করতে পারেন তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশ ছিল। বালিগঞ্জ স্টেশন থেকে ১২টা ১১ মিনিটে ওঁরা ডিআই অফিসে পৌঁছন। জোর করে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করেন। গার্ডরেল সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়'।

যুগ্ম কমিশনারের বক্তব্য,'পুলিশ ওদের শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদের জন্য অনুরোধ করেছিল। কিন্তু, ওরা বল প্রয়োগ করেছিলেন। প্রথম ব্যারিকেড ভেঙে যায়। একের পর এক গেটে ঝাঁপিয়ে পড়েন ওঁরা। ভিতরে ঢুকে কোলাপসিবল গেট ভাঙার চেষ্টা করেন। ওখানে কিছু লোক তো পরিষ্কারভাবে ভেঙে দেওয়া, পেট্রোল দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়ার কথাও বলছিলেন। পুলিশ তখনও ওদের শান্তিপূর্ণভাবে আটকানোর চেষ্টা করেছিল। পরে ন্যূনতম বলপ্রয়োগ করতে বাধ্য হয়'।

Read more!
Advertisement
Advertisement