PARKING FEES: কলকাতায় বাড়ছে না পার্কিং ফি, বাইক ও গাড়ির জন্য ঘণ্টায় কত টাকা?
নবান্ন কলকাতা পুরসভাকে জানিয়েছে কলকাতার পার্কিং ফি বাড়ানো যাবে না। পুরসভা আগে পার্কিং ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু নবান্ন তা বাতিল করে দেয়। তারপরও পুরসভা মে মাসে নবান্নে কয়েকটি ভারতীয় শহরের পার্কিংয়ের হারের তুলনা পাঠিয়েছিল। সেই অনুযায়ী কলকাতার জন্য পার্কিংয়ের হার নির্ধারণ করার অনুরোধ করা হয়েছিল। কিন্তু নবান্ন এখনকার পার্কিং ফি বহাল রেখেছে।
- নবান্ন কলকাতা পুরসভাকে জানিয়েছে কলকাতার পার্কিং ফি বাড়ানো যাবে না।
- পুরসভা আগে পার্কিং ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
নবান্ন কলকাতা পুরসভাকে জানিয়েছে কলকাতার পার্কিং ফি বাড়ানো যাবে না। পুরসভা আগে পার্কিং ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু নবান্ন তা বাতিল করে দেয়। তারপরও পুরসভা মে মাসে নবান্নে কয়েকটি ভারতীয় শহরের পার্কিংয়ের হারের তুলনা পাঠিয়েছিল। সেই অনুযায়ী কলকাতার জন্য পার্কিংয়ের হার নির্ধারণ করার অনুরোধ করা হয়েছিল। কিন্তু নবান্ন এখনকার পার্কিং ফি বহাল রেখেছে।
পাশাপাশি, পার্কিং বে পরিচালনার জন্য অধিকার বরাদ্দ করার জন্য সিএমসি একটি ই-টেন্ডার তৈরি করেছে। পুরসভা এই মাসের শেষের দিকে বিড খোলার আগে পার্কিংয়ের হার সম্পর্কে সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছিলেন।
এখন কলকাতার পার্কিং রেট-
দিনের বিদ্যমান পার্কিং রেট — সকাল ৭টা থেকে রাত ১০টা — গাড়ির জন্য প্রতি ঘণ্টায় ১০ টাকা এবং টু-হুইলারের জন্য ৫ টাকা। নাইট পার্কিং — রাত ১০টা থেকে সকাল ৭টা — গাড়ির জন্য প্রতি ঘণ্টায় ৩০ টাকা এবং টু-হুইলারের জন্য ঘণ্টায় ১০ টাকা।
আরও পড়ুন
সিএমসি এপ্রিল মাসে কলকাতায় পার্কিং ফি বাড়িয়েছিল, কিন্তু সংশোধনের সাত দিনের মধ্যে এটি বৃদ্ধি ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছিল। ৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র এবং রাজ্যের সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং দল এই বৃদ্ধির অনুমোদন দেয়নি বলে বর্ধিত হারগুলি ফিরিয়ে আনা হয়েছিল৷ কুণাল বলেছিলেন যে, পার্কিংয়ের হারগুলি কার্যকর হওয়ার আগে মুখ্যমন্ত্রী জানেন না।
গাড়ির রোলড-ব্যাক রেট, যা ১ এপ্রিল থেকে ৭ এপ্রিলের মধ্যে কার্যকর ছিল, প্রথম দুই ঘন্টার জন্য ২০ টাকা প্রতি ঘন্টা, তৃতীয় থেকে পঞ্চম ঘন্টার জন্য ৪০ টাকা এবং প্রতি ঘন্টার জন্য ১০০ টাকা। ২০২৩-২৪ সালের বাজেট অনুমানে পার্কিং ফি থেকে ১০০ কোটি টাকা বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। মেয়র ফিরহাদ হাকিম কয়েক মাস ধরে বারবার জোর দিয়েছিলেন যে, পুরসভার পর্যাপ্ত তহবিলের অভাব রয়েছে। পার্কিং থেকে টাকা তোলা যেতে পারে।
পার্কিং রেট খতিয়ে দেখে পুর আধিকারিকরা জানিয়েছিলেন, মুম্বই এবং ব্যাঙ্গালোরের মতো শহরগুলির তিনটি জোন রয়েছে এবং পার্কিংয়ের হার এক জোন থেকে অন্য অঞ্চলে পরিবর্তিত হয়।