Advertisement

Junior Doctors Hunger Strike: ধর্মতলায় অনশনরত ডাক্তারদের নিয়ে কী পদক্ষেপ? CP মুখ খুললেন...

ধর্মতলায় অনশন মঞ্চে রয়েছেন ৭ জুনিয়র চিকিৎক। আরজি কর কাণ্ডে সুবিচার-সহ ১০ দফা দাবিতে 'আমরণ অনশন'-এর ডাক দিয়েছেন তাঁরা। এদিকে ১৬৩ ধারা জারি থাকা সত্ত্বেও ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মসূচি চলছে। তা নিয়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ করবেন বলে জানালেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা।

 ধর্মতলায় জুনিয়র চিকিৎসকদের ধর্না নিয়ে মুখ খুললেন সিপি ধর্মতলায় জুনিয়র চিকিৎসকদের ধর্না নিয়ে মুখ খুললেন সিপি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 07 Oct 2024,
  • अपडेटेड 1:38 PM IST

শুক্রবারের দেওয়া হুঁশিয়ারি মতোই শনিবার ধর্মতলার অবস্থান মঞ্চে আমরণ অনশন শুরু করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা৷ সোমবার জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশনে যোগ দিলেন সিনিয়র ডাক্তাররাও। সোমবার সকালে শ্রাবণী চক্রবর্তী, তাপস ফ্রান্সিস বিশ্বাস ও মুনমুন কীর্তনিয়া, এই ৩ জন সিনিয়র চিকিৎসক প্রতীকী অনশনে বসেন। জানা গিয়েছে, তাঁরা ২৪ ঘণ্টা অনশন করবেন। সূত্রের খবর, তাঁদের সঙ্গে আরও ১০ থেকে ১২ জন সিনিয়র ডাক্তারের যোগদান করার কথা। 

ধর্মতলায় অনশন মঞ্চে রয়েছেন ৭ জুনিয়র চিকিৎক। আরজি কর কাণ্ডে সুবিচার-সহ ১০ দফা দাবিতে 'আমরণ অনশন'-এর ডাক দিয়েছেন তাঁরা। এদিকে ১৬৩ ধারা জারি থাকা সত্ত্বেও ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মসূচি চলছে। তা নিয়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ করবেন বলে জানালেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা।

 সোমবার পুজো উপলক্ষে কলকাতা পুলিশের একটি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা। সেখানেই ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মসূচি প্রসঙ্গে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়। সিপি বলেন, ‘‘পুলিশ উপযুক্ত পদক্ষেপ করবে।’’ প্রসঙ্গত জুনিয়র চিকিৎসকদের ধর্মতলায় ধর্না করার অনুমতি দেয়নি পুলিশ। এ ব্যাপারে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করা হবে কিনা তা নিয়ে পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা বলেন, "বিষয়টি খতিয়ে দেখে উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে।"

 প্রসঙ্গত, ধর্মতলায় আমরণ অনশন শুরু করেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তাঁদের জন্য বায়ো টয়লেট বসানো নিয়ে ইতিমধ্যেই পুলিশের সঙ্গে টানাপোড়েন চলছে আন্দোলনকারীদের। পুলিশের কাছে বায়ো টয়লেটের আবেদন জানিয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। কিন্তু, পুলিশের কাছ থেকে তার কোনও জবাব এখনও তাঁরা পাননি বলে দাবি। অবশেষে নিজেরাই উদ্য়োগী হয়ে সোমবার দুটি বায়ো টয়লেট অনশন মঞ্চের সামনে বসান আন্দোলনকারীরা। কিন্তু, এই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে তাঁদের টানাপোড়েন শুরু হয়। এর আগে অভিযোগ উঠেছিল, অনশন মঞ্চে যাতে বায়ো টয়লেট আসতে না পারে, তার জন্য শহরের বিভিন্ন রাস্তায় নজর রেখেছিল পুলিশ। বায়ো টয়লেট নিয়ে কোনও লরি দেখলেই আটকানো হচ্ছিল।

Advertisement

শনিবার সকালেই লালবাজারের তরফে মেল করে জুনিয়র চিকিৎসকদের  অবস্থান তুলে নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছিল। পুজোতে সাধারণ মানুষের অসুবিধা হবে এবং যান নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হবে এই যুক্তি দিয়েই পুলিশ জুনিয়র ডাক্তারদের ধর্না তুলতে বলে। পুলিশের বক্তব্য়, যে এলাকায় ধর্নামঞ্চ বাঁধা হয়েছে সেই এলাকাটিকে সবসময় ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১৬৩ ধারা জারি থাকে। অর্থাৎ একসঙ্গে চারজনের বেশি জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এবার এ ব্যাপারেই পদক্ষেপের ইঙ্গিত দিলেন সিপি।

Read more!
Advertisement
Advertisement