Advertisement

Shafin Ahmed: ‘ফিরিয়ে দাও...’, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রয়াত মাইলস ব্যান্ডের শাফিন আহমেদ

মাইলস ব্যান্ডের তারকা শাফিন আহমেদ আর নেই। ষাট বছর বয়সে চলে গেলেন কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী। ৬৩ বছর বয়সে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। কনসার্টের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন শাফিন।

প্রয়াদ শাফিন আহমেদ। ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 25 Jul 2024,
  • अपडेटेड 1:07 PM IST
  • মাইলস ব্যান্ডের তারকা শাফিন আহমেদ আর নেই।
  • ষাট বছর বয়সে চলে গেলেন কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী।

মাইলস ব্যান্ডের তারকা শাফিন আহমেদ আর নেই। ষাট বছর বয়সে চলে গেলেন কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী। ৬৩ বছর বয়সে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। কনসার্টের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন শাফিন। ২০ জুলাই ভার্জিনিয়ায় তার একটি কনসার্ট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অসুস্থতার কারণে কনসার্ট বাতিল করতে হয়। এরপর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মাল্টি অর্গ্যান ফেলিওয়ারে আক্রান্ত হয়ে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাঁচানো সম্ভব হয়নি তাঁকে।

শাফিন আহমেদের জন্ম ১৯৬১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি। কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী ফিরোজা বেগম এবং সংগীতজ্ঞ কমল দাশগুপ্তের ছেলে তিনি। ছোটবেলা থেকেই গানের সঙ্গে পরিচিত ছিলেন শাফিন। বাবার কাছ থেকে উচ্চাঙ্গসংগীত ও মায়ের কাছ থেকে নজরুলসংগীত শিখেছিলেন তিনি। পরবর্তীতে বড় ভাই হামিন আহমেদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যে পড়াশোনা করতে গিয়ে পাশ্চাত্য সংগীতের সংস্পর্শে আসেন এবং দেশে ফিরে মাইলস ব্যান্ড গঠন করেন।

মাইলস ব্যান্ড দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে। ব্যান্ডের প্রায় ৯০% গানই গেয়েছেন শাফিন আহমেদ। 'আজ জন্মদিন তোমার', 'চাঁদ তারা সূর্য', 'জ্বালা জ্বালা অন্তরে', 'ফিরিয়ে দাও হারানো প্রেম', 'ফিরে এলে না', 'হ্যালো ঢাকা', 'জাতীয় সংগীতের দ্বিতীয় লাইন' -  এই গানগুলোর জন্য বিশেষভাবে স্মরণ করা হবে শাফিন আহমেদকে।

কিছু বছর মাইলস থেকে বেরিয়ে নিজের দল গঠন করেন শাফিন। তিনি একজন প্রতিভাবান গীতিকারও ছিলেন। শাফিন আহমেদের মৃত্যুতে শোকস্তুধ হয়েছেন সঙ্গীতপ্রেমীরা। সঙ্গীত জগতে এক অপূরণীয় শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তার স্ত্রী ও তিন সন্তান শোকাহত। ছোট ভাই হামিন আহমেদ জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রে তাদের কয়েকজন নিকটাত্মীয় রয়েছেন, যারা শাফিনের পাশে আছেন। তিনি নিজেও দ্রুত যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছে ভাইয়ের মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা করবেন।
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement