Advertisement

Shirshendu Mukhopadhyay: হাসপাতালে ভর্তি শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, কেমন আছেন প্রবীণ সাহিত্যিক?

Shirshendu Mukhopadhyay: দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, দিন দুয়েক আগেই তিনি ভর্তি হয়েছিলেন হাসপাতালে।

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 18 Jun 2024,
  • अपडेटेड 7:22 PM IST
  • দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।

দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, দিন দুয়েক আগেই তিনি ভর্তি হয়েছিলেন হাসপাতালে। হাসপাতালের বুলেটিন সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁর সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। ভাল আছেন সাহিত্যিক। 

পরিবার ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, চিকিৎসার নিয়ম অনুসারে নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী পেসমেকার বদলাতে হয়। সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের সেই পেসমেকার পুরনো হয়ে যাওয়ার ফলেই তা নতুন করে বসানোর জন্য তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। নির্দিষ্ট দিনে তাঁর অস্ত্রোপচার হয়, সঙ্গে সামান্য শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। তবে চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে পরিবারের সদস্যদের জানানো হয়েছে, বর্তমানে ৮৮ বছরের সাহিত্যিকের অবস্থা স্থিতিশীল। কয়েক দিনের মধ্যেই বাড়ি ফিরবেন তিনি। প্রসঙ্গত, শনিবার, ১৫ জুন তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। 

সাহিত্যিকের শারীরিক অবস্থার কথা শুনে অনেকেই উদ্বিগ্ন ছিলেন। তবে এখন তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। এই একই হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন বর্ষীয়ান অবিনেত্রী সন্ধ্যা রায়ও। তিনিও শনিবার ভর্তি হন হাসপাতালে। হার্টের সমস্যা দেখা দিয়েছে, তবে এখন তিনিও স্থিতিশিল বলে জানা গিয়েছে। সাহিত্যিককে জেনারেল বেডেই রাখা হয়েছে।  

শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য গল্প ও উপ্যনাস লিখেছেন শীর্ষেন্দু। ১৯৮৮ সালে মানবজমিন উপ্যনাসের জন্য সাহিত্য একডেমি পুরস্কার পেয়েছেন। ছোটদের জন্য লেখা উপ্যনাসের মধ্যে মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি, গোসাঁই-বাগানের ভূত জনপ্রিয়। শবর দাশগুপ্ত তার সৃষ্ট অন্যতম জনপ্রিয় চরিত্র। তাঁর মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি নিয়ে তৈরি সিনেমাতেই কাজ করেছিলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়। কাকতালীয়ভাবে দুজনে বর্তমানে একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বাংলা ও বাঙালির প্রিয় এই দুই মানুষ ঠিক হয়ে ফিরুন নিজের বাড়িতে সুস্থ শরীরে, এখন সকলের এই একটাই প্রার্থনা। 
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement