Advertisement

Sovan Chatterjee-Baisakhi Banerjee : শোভন চট্টোপাধ্যায়ের প্রেম ও মহিলাদের সঙ্গে সম্পর্ক, মুখ খুললেন বৈশাখী

Baisakhi Banerje : শোভন চট্টোপাধ্যায়। রাজনীতির রঙিন চরিত্র। এখন রাজনীতি থেকে শতহস্ত দূরে থাকলেও খবরে থাকেন তিনি। কারণ, স্ত্রী রত্না চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ মামলা ও বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সম্পর্ক। এখন বৈশাখীর সঙ্গেই 'ঘর' করছেন কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। তবে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের দাবি, শোভনের এখনও মহিলা বন্ধু আছে।

বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় ও শোভন চট্টোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 03 Jul 2023,
  • अपडेटेड 4:35 PM IST
  • শোভন চট্টোপাধ্যায়ের প্রেম নিয়ে মুখ খুললেন বৈশাখী
  • দিলেন একের পর এক তথ্য

শোভন চট্টোপাধ্যায়। রাজনীতির রঙিন চরিত্র। এখন রাজনীতি থেকে শতহস্ত দূরে থাকলেও খবরে থাকেন তিনি। কারণ, স্ত্রী রত্না চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ মামলা ও বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সম্পর্ক। এখন বৈশাখীর সঙ্গেই 'ঘর' করছেন কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। তবে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের দাবি, শোভনের এখনও মহিলা বন্ধু আছে। 

bangla.aajtak.in-কে দেওয়া 'ব্যক্তিগত' অনুষ্ঠানে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্য়ায় জানান, 'শোভনের সঙ্গে এখনও অনেক মেয়ের সঙ্গে পরিচয় আছে। আগেও ছিল। তবে এখন নেই। আমি আসার পর থেকে শোভনের জীবনে দ্বিতীয় কোনও মহিলা আসেনি। কোনওদিন এমন হয়নি যে আমাকে শোভনের  অন্য কোনও মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে ভাবতে হয়েছে।'

বৈশাখী বন্দ্য়োপাধ্যায়ের আরও দাবি, শোভন একমাত্র তাঁকে ছাড়া অন্য কোনও মহিলাকে 'I Love You' বলেননি। তাঁকেই একমাত্র বলেছিলেন। দুজনেই দুজনের খারাপ সময়ে পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। দু জনের মধ্যে প্রথমে সাধারণ বন্ধুত্বই ছিল। পরে তা প্রেমে বদলে যায়। এই নিয়ে তাঁর কোনও আক্ষেপ নেই। বরং ভালোবাসা আছে। 

বৈশাখী আরও দাবি করেন, তিনি যখন স্বামীর ঘর ছাড়েন তখন তাঁর স্বামী তাঁকে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, 'যে শোভন জামার থেকে থেকে বেশি মহিলা বদলান তাঁর সঙ্গে থাকতে পারবে?' যদিও সেই সময় বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় সেসব কথা না শুনেই স্বামীর ঘর ছেড়েছিলেন। 

শোভন চট্টোপাধ্য্য়য় যখন মন্ত্রিত্ব ও মেয়র পদ ছাড়েন তখন অনেকেই শোভনের সেই সিদ্ধান্তের জন্য বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়ি করেছিলেন। সেই বিষয়েও বৈশাখী খোলামেলা কথা বলেন। তিনি জানান, 'আমার সেই সময় খুব কষ্ট হয়েছিল। একজন মানুষের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ যখন এভাবে শেষ হতে দেখছি তখন আমি ভেবেছিলাম আমিই বোধহয় দায়ী। কিন্তু শোভন সেদিন আমাকে বলেছিল, যদি আজ ব্যক্তিগত সম্পর্কের জন্য আমাকে মন্ত্রিত্ব বা মেয়র পদ ছাড়তে হয় তাহলেও আমি রাজি। কারণ, আজ এই সিদ্ধান্তটা মেনে নিলে ভবিষ্যতে আমাকে আরও অনেক কিছু চাপিয়ে দেওয়া হবে। যেগুলো বরদাস্ত করা যায় না।' 

Advertisement

বৈশাখীর দাবি, সেই কঠিন সময়ে তিনি শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দাঁড়িয়েছিলেন। দুজন মিলে লড়াইটা করেছিলেন। তবে চাননি শোভনের কোনও ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে।   
 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement