Advertisement

নির্দেশিকা অমান্য করলে কী ব্যবস্থা? নির্বাচন কমিশনের কাছে জানতে চাইল TMC

উপ-নির্বাচনের জন্য পশ্চিমবঙ্গে মোতায়েন করা রাজ্য পুলিশ কর্মীদের CAPF-এর বর্তমান অনুপাত কত তা জানানো হোক।নির্বাচনী প্রক্রিয়া চলাকালীন সিএপিএফ এবং রাজ্য পুলিশ কর্মীদের কোনও নির্দিষ্ট দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে কি? জানতে চাইল তৃণমূল।

নির্দেশিকা অমান্য করলে কী ব্যবস্থা? নির্বাচন কমিশনের কাছে জানতে চাইল TMCনির্দেশিকা অমান্য করলে কী ব্যবস্থা? নির্বাচন কমিশনের কাছে জানতে চাইল TMC
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 09 Nov 2024,
  • अपडेटेड 10:20 PM IST

উপনির্বাচন দোরগোড়ায়। ইতিমধ্যেই প্রচার শুরু করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। পারদ চড়তে শুরু করেছে বিভিন্ন জায়গাতেই। রাজ্য়ের একাধিক আসনে ভোট হবে। শুরু হয়ে গিয়েছে চাপানউতরও। এদিনই দিল্লি পৌঁছেছেন তৃণমূলের একাধিক সাংসদ। তাঁরা একগুচ্ছ অভিযোগ জমা করেছেন নির্বাচন কমিশনের কাছে। একদিকে বিজেপি রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ। পাশাপাশি তাঁরা উপ-নির্বাচনে নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েনের অনুপাত সম্পর্কে জরুরি তদন্তের বিষয়েও ECI-কে লিখেছেন।

TMC প্রতিনিধিদের দাবি
উপ-নির্বাচনের জন্য পশ্চিমবঙ্গে মোতায়েন করা রাজ্য পুলিশ কর্মীদের CAPF-এর বর্তমান অনুপাত কত তা জানানো হোক।নির্বাচনী প্রক্রিয়া চলাকালীন সিএপিএফ এবং রাজ্য পুলিশ কর্মীদের কোনও নির্দিষ্ট দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে কি? CAPF কর্মীদের রিপোর্ট করা কর্মগুলি কি ECI দ্বারা নির্ধারিত নির্দেশিকাগুলির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ? পাশাপাশি নির্দেশিকা পালন না হলে আইনি কী পদক্ষেপ হতে পারে? বিশেষ করে এমন পরিস্থিতিতে যেখানে এই ধরনের বিচ্যুতি নির্বাচনের পদ্ধতি এবং অখণ্ডতাকে প্রভাবিত করতে পারে, তাতে কী ব্য়বস্থা নেওয়া হবে তাঁরা জানতে চেয়েছেন।

শনিবার দিল্লির নির্বাচন কমিশনে যান তৃণমূলের একটি প্রতিনিধি দল। ওই দলে ছিলেন সুস্মিতা দেব, ডেরেক ও'ব্রায়েন, কীর্তি আজাদ ও সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। কমিশনে সুকান্তকে নিয়ে অভিযোগ জানিয়ে এসেছেন তৃণমূলের নেতারা।কমিশনকে তৃণমূল অভিযোগপত্রে জানিয়েছে,'পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের বিরুদ্ধে সুকান্ত মজুমদারের মন্তব্য মিথ্যা, অবমাননাকর এবং অসম্মানজনক। সেই সঙ্গে জাতীয় প্রতীকের অবমাননাও করেছেন'।

আরও পড়ুন

সুস্মিতা দেব জানান,'জাতীয়তাবাদের প্রচার করে বিজেপি। অথচ সেই দলের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলছেন, পুলিশের অশোক চক্র খুলে চটি লাগাতে। এই ধরনের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া উচিত নির্বাচন কমিশনের। আমরা ওই মন্তব্যের নিন্দা করি। আমরা দ্রুত পদক্ষেপ চাই'।

 

TAGS:
Read more!
Advertisement
Advertisement