Advertisement

করোনাকালে বাড়ি বাড়ি খাবার পাঠাবে রাজ্য, আপনি পাবেন?

করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে বলে দাবি করছেন চিকিৎসকরা। সংক্রমণ রুখতে ইতিমধ্যেই করোনা বিধি চালু করেছে রাজ্য সরকার। এই অবস্থায় অনেকেই বিপাকে। বিশেষ করে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষজন। তাই দুঃস্থদের বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশ দিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী

নবান্ন (ফাইল ছবি)
জ্যোতির্ময় দত্ত
  • কলকাতা,
  • 04 Jan 2022,
  • अपडेटेड 5:28 PM IST
  • করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে বলে দাবি করছেন চিকিৎসকরা
  • রাজ্যে চালু হয়েছে বিধিনিষেধও
  • এই অবস্থায় বাড়ি বাড়ি খাার পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশ দিল নবান্ন

করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে বলে দাবি করছেন চিকিৎসকরা। সংক্রমণ রুখতে ইতিমধ্যেই করোনা বিধি চালু করেছে রাজ্য সরকার। এই অবস্থায় অনেকেই বিপাকে। বিশেষ করে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষজন। তাই দুঃস্থদের বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশ দিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। আজ মঙ্গলবার নবান্নের তরফে প্রতিটি জেলাশাসককে এই মর্মে নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। 

কারা পাবেন এই খাবার? 

নবান্ন সূত্রে খবর, মুখ্যসচিব জেলাশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন, জেলার নানা প্রান্তে যে সব দুঃস্থ মানুষ ঘরবন্দি অবস্থায় রয়েছেন, সাহায্য পাচ্ছেন না, তাঁদের হাতে এই খাবার পৌঁছে দিচে হবে। অনেকেই আছেন যাঁরা হোম আইসোলেশনে বা করোনায় আক্রান্ত, তাঁদেরও খাবার পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুধু খাবার নয়, এই বিপদকালে কোনও মানুষ যদি সমস্যায় পড়েন, তাঁদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে নির্দেশিকায়। 

আরও পড়ুন : বার Florona-র হদিশ, কীভাবে ছড়ায় এটি, কতটা বিপজ্জনক?

 কী কী খাবার দেওয়া হবে? 

রাজ্য সরকারের তরফে দেওয়া এই খাবারের তালিকায় রয়েছে, মুড়ি, বিস্কুট, চাল, ডাল ইত্যাদি। সূত্রের খবর, জেলা পুলিশ এই প্রক্রিয়াটিকে চালিত করবে। পুলিশের মাধ্যমেই খাবার পৌঁছে দেওয়া হবে বাড়ি বাড়ি। সূত্রের এও খবর, প্রতিটি প্যাকেটের উপর লেখা থাকবে সৌজন্যে- রাজ্য সরকার ও রাজ্য পুলিশ। 

আরও পড়ুন : বিধিনিষেধে বিপাকে উত্তরের পর্যটন, CM-এর হস্তক্ষেপ দাবি

প্রসঙ্গত, করোনা বিধি চালু হওয়ার ফলে অনেকের কাজ হারানোর আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দিন আনা দিন খাওয়া মানুষজন বিপাকে পড়তে পারেন। করোনার প্রথম ঢেউ আছড়ে পড়ার পর এই অভিজ্ঞতার সাক্ষী থেকেছিল দেশ তথা রাজ্য। সেই ছবির পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়, সেজন্যই রাজ্য সরকার আগাম পদক্ষেপ করল বলে মনে করা হচ্ছে।  

Advertisement


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement