Advertisement

Fish In Cardiac Diseases: মাছ খেলে কি হার্টের রোগের ঝুঁকি কমে? জানুন কতটা খেলে উপকার

Fish: ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, ক্যালসিয়াম, আয়রন, আয়োডিন ইত্যাদি মাছে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, যা স্বাস্থ্যের জন্যও খুব ভাল বলে বিবেচিত। এক গবেষণায় জানা গেছে, যারা মাছ খান না, তাদের হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এবং হার্ট সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি বেশি থাকে।

মাছ মাছ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 20 Mar 2024,
  • अपडेटेड 8:25 PM IST

মাছের প্রতি বাঙালির ভালোবাসার কথা প্রায় সকলের জানা। বিশেষত উৎসবের আগের দিনগুলিতে মাছের দোকানে ভিড় থাকে চোখে পড়ার মতো। ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, ক্যালসিয়াম, আয়রন, আয়োডিন ইত্যাদি মাছে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, যা স্বাস্থ্যের জন্যও খুব ভাল বলে বিবেচিত। এক গবেষণায় জানা গেছে, যারা মাছ খান না, তাদের হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এবং হার্ট সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি বেশি থাকে।

গবেষকরা চারটি গবেষণার তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন যেখানে ৫৮ দেশের ১,৯১,০০০ জনেরও বেশি মানুষ তাদের খাদ্যাভ্যাসের কথা জানিয়েছেন। এর থেকে জানা যায়, যারা মাছ খান তাদের হৃদরোগের ঝুঁকি কম। গবেষকরা জানাচ্ছেন, হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মাছ খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করা এক চতুর্থাংশেরও বেশি মানুষ হার্ট সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছিলেন। এর মধ্যে, প্রায় ৫১,০০০ জন এমন লোক ছিলেন, যারা প্রায় ৭.৫ বছর ধরে প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে দুটি মাছ খেয়েছেন।

হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক ও হার্ট সংক্রান্ত সমস্যার হার ১৬ শতাংশ কম বলে দেখা গেছে। এই গবেষণাটি ১৭ শতাংশ লোকের উপর করা হয়েছিল যাদের হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা ছিল। যারা নিয়মিত মাছ খান, তাদের হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর ঝুঁকি ১৮ শতাংশ কম ছিল। গবেষকদের মতে,  প্রত্যেকের সপ্তাহে অন্তত দু'বার মাছ খাওয়া উচিত।

আরও পড়ুন

তৈলাক্ত, গাঢ় রঙের মাছ যেমন স্যামন, টুনা স্টেক, ম্যাকেরেল, হেরিং এবং সার্ডিন ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। মাছ, বিশেষ করে তৈলাক্ত মাছ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। যারা সপ্তাহে অন্তত দু'বার মাছ খান না, তারা চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে দিনে অন্তত একটি ফিশ অয়েল ক্যাপসুল খেতে পারেন।

তবে কোনও কিছু বেশি বা কম খাওয়া ভাল না। তাই আপনার শরীরের জন্য কোন মাছ এবং কতটা পরিমাণে প্রয়োজন, তা জানতে  অবশ্যই পরামর্শ করুন চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের সঙ্গে।  

Advertisement


 

TAGS:
Read more!
Advertisement
Advertisement