Advertisement

Natural Remedies Snoring: আপনার সঙ্গী কি নাকডাকে? এই ৯ টিপসে বন্ধ হবে নাসিকাগর্জন

নাক ডাকা একটি সাধারণ সমস্যা, যা ঘুমের গুণমানকে প্রভাবিত করতে পারে এবং সঙ্গীর জন্যও বিরক্তির কারণ হতে পারে। নাক ডাকা অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়ার প্রথম পর্যায়ের লক্ষণ হতে পারে। তবে, কিছু ঘরোয়া প্রতিকার অনুসরণ করে এই সমস্যাটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।​

প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 10 Apr 2025,
  • अपडेटेड 10:49 AM IST
  • নাক ডাকা একটি সাধারণ সমস্যা, যা ঘুমের গুণমানকে প্রভাবিত করতে পারে এবং সঙ্গীর জন্যও বিরক্তির কারণ হতে পারে।
  • নাক ডাকা অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়ার প্রথম পর্যায়ের লক্ষণ হতে পারে।

নাক ডাকা একটি সাধারণ সমস্যা, যা ঘুমের গুণমানকে প্রভাবিত করতে পারে এবং সঙ্গীর জন্যও বিরক্তির কারণ হতে পারে। নাক ডাকা অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়ার প্রথম পর্যায়ের লক্ষণ হতে পারে। তবে, কিছু ঘরোয়া প্রতিকার অনুসরণ করে এই সমস্যাটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।​

১. আয়ুর্বেদিক ঘি ব্যবহার: ব্রাহ্মী ভেষজ দিয়ে সিদ্ধ করা ঘি নাকে কয়েক ফোঁটা দিয়ে শোবার আগে প্রয়োগ করা যেতে পারে। আয়ুর্বেদ মতে, ঘি-এর ঔষধি গুণ রয়েছে যা নাক ডাকা কমাতে সহায়তা করতে পারে।​

২. জলপাই তেল সেবন: প্রতিদিন ঘুমানোর আগে এক চামচ জলপাই তেল পান করা নাক ডাকার সমস্যা হ্রাস করতে পারে। জলপাই তেল গলার পেশীকে শক্তিশালী করে এবং বায়ুপ্রবাহের পথ সুগম করে, যা নাক ডাকার শব্দ কমাতে সহায়ক।​

৩. নাক পরিষ্কার রাখা: নাসারন্ধ্র বন্ধ থাকাও নাক ডাকার একটি সাধারণ কারণ। লবণাক্ত জল দিয়ে নাক ধুয়ে ফেলা বা ঘুমানোর আগে গরম জলর ভাপ নেওয়া নাকের পথ পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে, ফলে শ্বাস-প্রশ্বাস সহজ হয়। ​
৪. পাশ ফিরে ঘুমানো: চিৎ হয়ে ঘুমানোর ফলে জিহ্বা গলার পিছনে চলে গিয়ে বায়ুপ্রবাহে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। পাশ ফিরে ঘুমালে এই সমস্যা কমে যায় এবং নাক ডাকা হ্রাস পায়। ​

৫. বিছানার মাথা উঁচু রাখা: মাথা এবং গলা সামান্য উঁচু করে ঘুমালে শ্বাসনালী খোলা থাকে, যা নাক ডাকা কমাতে 
৬. ওজন নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত ওজন গলার চারপাশে ফ্যাটি টিস্যু বৃদ্ধি করে, যা শ্বাসনালী সংকুচিত করে এবং নাক ডাকার কারণ হতে পারে। সুস্থ ওজন বজায় রাখা নাক ডাকা কমাতে সহায়ক। ​

৭. অ্যালকোহল এবং সেডেটিভ এড়িয়ে চলা: ঘুমানোর আগে অ্যালকোহল বা সেডেটিভ গ্রহণ গলার পেশী শিথিল করে, যা নাক ডাকার প্রবণতা বাড়ায়। এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত। ​

৮. ধূমপান পরিহার: ধূমপান শ্বাসনালীতে প্রদাহ সৃষ্টি করে এবং নাক ডাকার সমস্যা বাড়ায়। ধূমপান ছেড়ে দেওয়া এই সমস্যার সমাধানে সহায়তা করতে পারে। ​
সময় নিউজ | সময়ের প্রয়োজনে সময়

Advertisement

৯. পর্যাপ্ত জল পান: শরীর হাইড্রেটেড রাখা গলার টিস্যু নরম রাখতে সহায়তা করে, যা নাক ডাকা কমাতে পারে। ​
এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি অনুসরণ করে নাক ডাকার সমস্যা হ্রাস করা সম্ভব। তবে, যদি নাক ডাকা গুরুতর হয় বা অন্যান্য উপসর্গের সাথে যুক্ত হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।​

 

Read more!
Advertisement
Advertisement