Advertisement

লাইফস্টাইল

Corona: Covishield ও Covaxin কাদের ও কেন নেওয়া ঠিক নয়? জানুন

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 27 Apr 2021,
  • Updated 8:18 AM IST
  • 1/10

করোনার ভাইরাসের ধ্বংসযজ্ঞ চলছে দেশে। এর মধ্যেই ভারত সরকার ১ মে থেকে ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের  ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু করতে যাচ্ছে। তবে এই ভ্যাকসিন নিয়ে মানুষের মধ্যে এক অদ্ভুত ভয়ও কাজ করছে। লোকেরা ভ্যাকসিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিয়ে বেশি চিন্তিত। আসলে, কিছু ক্ষেত্রে লোকেদের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পর মৃত্যুর ঘটনাও সামনে এসেছে। আসুন আমরা জেনেনি কোভিশিল্ড এবং কোভিশিল্ডের তরফে জারি করা ফ্যাক্টশিট কী বলা হয়েছে, কাদের এই ভ্যাকসিনটি নেওয়া উচিত নয়।

Photo Credit: Getty Images
 

  • 2/10

কোভ্যাক্সিন কাদের নেওয়া উচিত নয় -  ভারত বায়োটেক কোভ্যাক্সিন তৈরি করেছে। সংস্থাটি তার ফ্যাক্টশিটে জানিয়েছে যে কোনও ব্যক্তির যদি ভ্যাকসিনের কোনও নির্দিষ্ট উপাদানে অ্যালার্জি হয় থাকে তবে তাদের এই টিকা গ্রহণ করা উচিত নয়।

  • 3/10

যদি প্রথম ডোজের পরে  প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় , তবে  এই ভ্যাকসিন গ্রহণ করা উচিত নয়। করোনায় মারাত্মক সংক্রমণ এবং হাই ফিভার থাকলেও ভ্যাকসিন গ্রহণ করবেন না। যারা অন্য একটি ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন, তাঁদের দ্বিতীয় ডোজের সময় কোভ্যাক্সিন গ্রহণ করা উচিত নয়। ভ্যাকসিন গ্রহণের আগে, স্বাস্থ্যসেবা দ্বারা উল্লিখিত অন্যান্য গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যাগুলি সম্পর্কেও অবগত হতে হবে।

  • 4/10

ফ্যাক্টশিটে গর্ভবতী মহিলাদের এবং ব্রেস্টফিড করানো মহিলাদেরও ভ্যাক্সিন না দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। যদি জ্বর, রক্তপাতজনিত ব্যাধি বা রক্ত ​​পাতলা হওয়ার মত সমস্যা থাকে তবে ভ্যাকিসন না গ্রহণের  পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। একইভাবে প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করে এমন কোনও ওষুধ যদি খান  বা ইমিউনোকম্প্রাইজড হয়ে থাকলেও কোভ্যাক্সিন গ্রহণ করা উচিত নয়।
 

  • 5/10

কোভিশিল্ড কাদের নেওয়া উচিত নয় - ভারতের দ্বিতীয় ভ্যাকসিনটি কোভিশিল্ড যা 'সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া' বানাচ্ছে। অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা এই ভ্যাকসিনটি তৈরি করেছেন। কোভিশিল্ডের ফ্যাক্ট শিটে উল্লেখ করা হয়েছে, ভ্যাকসিনের কোন উপাদানে অ্যালার্জির ঝুঁকি থাকলে বিপদের সম্ভাবনা রয়েছে। 
Photo Credit: Getty Images
 

  • 6/10

কোভিশিল্ডে ব্যবহৃত উপাদানগুলি হ'ল এল-হিস্টিডিন, এল-হিস্টিডিন হাইড্রোক্লোরাইড মনোহাইড্রেট, ডিসোডিয়াম এসিটেট ডাইহাইড্রেট (EDTA) এবং ইনজেকশনের জন্য জল। এর ফ্যাক্টশিটে উল্লেখ করা হয়েছে যে গর্ভবতী বা বুকের দুধ খাওয়ানো মহিলাদের ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীকে পরামর্শ আগে নেওয়া উচিত
Photo Credit: Getty Images

  • 7/10

দুই ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার ফ্যাক্ট শিটে বলা হয়েছে যে তাদের স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকারীকে নিজেদের  স্বাস্থ্যের অবস্থা, অ্যালার্জির সমস্যা, জ্বর, ইমিউনো-আপোসড বা অন্য কোনও ভ্যাকসিন গ্রহণ করেছেন কিনা সেই সম্পর্কিত সমস্ক তথ্য প্রগান করা উচিত। কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাক্সিন উভয়ই শিশুদের দেওয়া হচ্ছে না, কারণ তাদের ওপরে এখনও পরীক্ষা করা হয়নি।

  • 8/10

ভ্যাকসিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া - সিরাম ইনস্টিটিউট এবং ভারত বায়োটেক উভয়ই তাদের করোনা ভ্যাকসিনের ঝুঁকি এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ব্যাখ্যা করেছে। এর মধ্যে ইঞ্জেকশনের জায়গায় ফোলাভাব, ব্যথা, লালভাব এবং চুলকানির লক্ষণ রয়েছে। এ ছাড়া কিছু সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে যেমন হাতের পেশি শক্ত হওয়া, ইনজেকশনের হাতে ব্যথা, শরীরে ব্যথা, মাথাব্যথা, জ্বর, অস্থিরতা, অবসাদ, ফুসকুড়ি, বমি বমি ভাব। 
Photo Credit: Getty Images

  • 9/10

ভারত বায়োটেক  ফ্যাক্টশিটে বলেছিল যে ক্লিনিকাল ট্রায়ালগুলিতে কোভ্যাক্সিনের ক্ষেত্রে  চার সপ্তাহের পরে  দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয় ও তা সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করেছে। জেনে রাখা উচিত যে  যে শরীরে প্রবেশের পরে, RNA সম্পর্ণ আলাদা ভাবে  ভ্যাকসিনের  মুখোমুখি হয়। 
Photo Credit: Reuters

  • 10/10

প্রাথমিকভাবে, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের অনেক গুরুতর লক্ষণ বেরিয়ে আসছিল। যার পরে সংস্থাটি দাবি করেছে যে কোনও ভ্যাকসিনের পরে এ জাতীয় লক্ষণ দেখা স্বাভাবিক। সম্প্রতি ৩০ বছরের কম বয়সীদের জন্য  এই ভ্যাকসিনটি ব্রিটেনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ব্রিটেন বলেছে যে ৩০ বছরের কম বয়সীদের তাদের অ্যাস্ট্রাজেনেকার জায়গায় আরও একটি ভ্যাকসিন গ্রহণ করা উচিত। তবে ভারতে এ জাতীয় কোনও নির্দেশিকা দেওয়া হয়নি।

Photo Credit: Reuters

Advertisement
Advertisement