Advertisement

লাইফস্টাইল

International Nurses Day: আধুনিক নার্সিংয়ের রূপকার ফ্লরেন্স নাইটিঙ্গল-কে শ্রদ্ধা

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 12 May 2021,
  • Updated 4:20 PM IST
  • 1/11

মহামারীতে অনেকেরই নিরাপদে বাড়ির চার দেওয়ালের মধ্যে সুরক্ষিত বসে রয়েছেন। কিন্তু এঁরা পরিবার পরিজন ফেলে দিনের পর দিন মাসের পর মাস নিজেদের প্রাণ উপেক্ষা করে সেবা করে চলেছেন।

  • 2/11

ঠিকই ধরেছেন, এঁরা নার্স, সেবিকা, সিস্টার। অনেকে অনেক নামে ডাকেন এঁদের। কিন্তু দিনের শেষে এঁদের সেবার সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন বহু মানুষ।

  • 3/11

আজ আন্তর্জাতিক নার্সেস দিবস। আধুনিক নার্সিংয়ের প্রতিষ্ঠাতা-রূপকার ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গলের জন্ম দিবস উপলক্ষে ১২ মে নার্সেস দিবস হিসাবে পালন করা হয়।

  • 4/11

ফ্লোরেন্স যে সময় নার্স হতে চেয়েছেন সে সময় এই পেশাকে খুবই নিচু নজরে দেখা হত।

  • 5/11

ছোটবেলা থেকেই তাঁর স্বপ্ন ছিল তিনি সেবিকা হয়ে মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করবেন।। কিন্তু তখনকার সময়ে নার্সিংকে সম্মানের চোখে দেখা হতো না। এছাড়া তার পিতা-মাতা চাননি ফ্লোরেন্স নার্স হোক।

  • 6/11

শেষ পর্যন্ত পারিবারিক দ্বন্দ্বে তাঁকে বাড়ি ছাড়তে হয়। কিন্তু তিনি নিজের লক্ষ্যে অবিচল ছিলেন। জীবনের বেশিরভাগ সময়টাই তিনি ইংল্যান্ডে কাটিয়েছেন।

  • 7/11

জীবদ্দশায় তিনি ১৮৫৩ সাল থেকে ১৮৫৪ সাল পর্যন্ত লন্ডনের ‘কেয়ার অব সিক জেন্টলওমেন ইনস্টিটিউট’-এর তত্ত্বাবধায়ক হিসাবে কাজ করেছেন।

  • 8/11

১৮৫৫ সালে তিনি নার্স প্রশিক্ষণের জন্য তহবিল গড়ার কাজ শুরু করেন। তাঁর নিরলস প্রচেষ্টায় ১৮৫৯ সালে তিনি নাইটিঙ্গেল ফান্ডের জন্য সংগ্রহ করেন প্রায় ৪৫ হাজার পাউন্ড।

  • 9/11

পরবর্তী সময়ে তিনি ভারতের গ্রামীণ মানুষের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর গবেষণা চালান। যা ভারতবর্ষে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা পৌছে দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অবদান রেখেছে।

  • 10/11

ক্রিমিয়ার যুদ্ধ চলাকালীন আহত সৈনিকদের সেবার তিনি এবং তাঁর সেবিকার দল দিনরাত এক করেছিলেন। রাতে মুমূর্ষু রোগীদের দেখভাল করার জন্য হাতে লন্ঠন জ্বালিয়ে ঘুরতেন ফ্লোরেন্স। সে জন্য তাঁকে দ্য লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প আখ্যা দেওয়া হয়।

  • 11/11

১৮৮৩ সালে ব্রিটেনের রানি ভিক্টোরিয়া তাকে ‘রয়্যাল রেডক্রস’ পদক প্রদান করেন। প্রথম নারী হিসাবে ‘অর্ডার অব মেরিট’ খেতাব লাভ করেন ১৯০৭ সালে।

Advertisement
Advertisement