Advertisement

লাইফস্টাইল

Identify Real Jaggery: ভেজাল গুড়ে ছেয়ে যাচ্ছে বাজার, কীভাবে চিনবেন আসল কোনটা? রইল টিপস

Aajtak Bangla
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 15 Dec 2025,
  • Updated 1:21 PM IST
  • 1/14

শীতকাল এসে যাওয়া মানেই গুড়, নানা ধরণের পিঠে কেক। তবে এই সময় সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকে খেজুরের রস থেকে তৈরি হওয়া গুড়ের। তবে আসল খেজুরের রসের গুড়ের জায়গায় অনেক সময়ই নকল গুড় বাজারে কিনতে পাওয়া যায়।

  • 2/14

সাধারণ ভাবে খেজুরের রস থেকে তৈরি করা হয় মিষ্টি গুড়। রস সংগ্রহ করার পরে তা বড় পাত্রে সংরক্ষণ করে তা কিছুক্ষণ রেখে জ্বাল দেওয়া হয়। এই রস আগুনের তাপে ফুটে ওঠে এবং একটা পর্যায়ে তা গুড়ে পরিণত হয়।

  • 3/14

কিন্তু সেই গুড় এখন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভেজাল। এই ধরণের গুড় খেলে শরীরে মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে। কারণ অনেক ক্ষেত্রেই এতে রাসায়নিক মেশানো থাকে। যা মারাত্মক সমস্যা করতে পারে শরীরে।

  • 4/14

আর সে কারণেই খাঁটি গুড় চেনা খুব জরুরী। বাজারে নানা ধরণের গুড় পাওয়া গেলেও, চিনে নিতে হবে আসল কোনটা। না হলে সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে ছোটদের ক্ষেত্রে।

  • 5/14

প্রায়শই চক পাউডার, ওয়াশিং সোডা বা কৃত্রিম রঙের মতো ক্ষতিকারক পদার্থ এই গুড়ের সঙ্গে ভেজাল হিসেবে মিশ্রিত করা হয়। আর এই ভেজাল গুড় খাওয়া কেবল স্বাদকেই প্রভাবিত করতে পারে না বরং স্বাস্থ্যের ঝুঁকিও তৈরি করতে পারে।

  • 6/14

গুড়ে রাসায়নিক মেশানো আছে কিনা তা জানতে ল্যাব টেস্টের প্রয়োজন নেই। খালি চোখেই তা বোঝা যায়। কীভাবে বুঝবেন সেটাই জানাবো আপনাদের।

  • 7/14

খাঁটি গুড়ের রঙ সবসময় গাঢ়। বাজারে বিক্রি হওয়া সোনালি হলুদ গুড় খাঁটি নয়। আখ থেকে বের করা রস ফুটিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। এটি লোহা, দস্তা এবং ক্রোমিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের একটি শক্তিশালী উৎস। চিনি, কৃত্রিম রঙ এবং ব্লিচিংয়ের জন্য অতিরিক্ত রাসায়নিকের সঙ্গে গুড়ের ভেজাল মিশ্রিত করলে কেবল এর ভাল গুণাবলী নষ্ট হয় না, বরং স্বাস্থ্যের জন্যও ঝুঁকি তৈরি করে

  • 8/14

বাড়তি চাহিদা সামাল দিতে এবং রং উজ্জ্বল করতে খেজুর গুড়ে চিনি, ফিটকিরি ও রাসায়নিক মেশানোর অভিযোগও রয়েছে।

  • 9/14

অনেক ক্ষেত্রেই দেখে, মুখে টেস্ট নিয়ে বিচার করা যায় গুড়টি ভাল কিনা। যদি খাঁটি ভাল গুড় হয় তাহলে তার রং হবে, গাঢ় বাদামি।

  • 10/14

ভেজাল গুড় বা পাটালি দেখতে চকচকে হয়। গুড়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে পাটালি তৈরি করলে সেটা খুব শক্ত হয়। রসাল থাকে না। পাটালির রং কিছুটা সাদা হয়ে যায়। গুড়ে হাইড্রোজ, ফিটকিরি ব্যবহার করলেও পাটালির রং সাদা হয়। এসব পাটালি ভীষণ শক্ত হয়।

  • 11/14

আসল খেজুর গুড়ের পাটালি চকচক করে না। খাঁটি পাটালির রং হয় কালচে লাল। এটি নরম ও রসালো হয়। অনেক সময় পাটালির অংশ কিছুটা শক্ত হতে পারে, কিন্তু ভিতরটা রসালো হয়।

  • 12/14

খেজুর গুড় কিনতে গেলে আগে মুখে দিয়ে দেখুন স্বাদ নোনতা কিংবা তেতো কিনা। পুরনো ও ভেজাল গুড় সাধারণত নোনতা হয়। আর অতিরিক্ত জ্বাল দেওয়ার ফলে তেতো ভাব চলে আসে গুড়ে। এমনকি যদি গুড়ের স্বাদ নোনতা থাকে তাহলে বুঝবেন কিছু মেশানো রয়েছে। এই ধরনের গুড় যত পুরনো হবে ততো লবণের মাত্রা বেশি থাকবে।

  • 13/14

যদি স্বাদ একটু তেতো হয় তাহলে বুঝবেন যে বেশি ফাটানো হয়েছে গুড় এবং তাতে মেশানো রয়েছে অন্যান্য শর্করা। কেনার সময় ভাল করে দেখবেন যে, তার কিছু অংশ স্ফটিকের মতো কিনা। যদি গুড়ের মধ্যে ফটিকের মতো কোন অংশে থাকে তাহলে বুঝতে পারবেন মিষ্টতা বাড়ানোর জন্য তাতে কিছু মেশানো হয়েছে।

  • 14/14

গুড়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে পাটালি তৈরি করলে সেটি খুব শক্ত হয়। রসালো থাকে না। পাটালির রং কিছুটা সাদা হয়ে যায়। গুড়ে হাইড্রোজ, ফিটকিরি ব্যবহার করলেও পাটালির রং সাদা হয়। পাটালি ভীষণ শক্ত হয়। তাই এই দিকটি লক্ষ্য রাখা জরুরি।

Advertisement

লেটেস্ট ফটো

Advertisement