Advertisement

Migraine Ayurvedic Remedies: মাইগ্রেনে আর নয় ওষুধ, আয়ুর্বেদে রান্নাঘরের ৩ জিনিসেই দ্রুত উপশম

 মাইগ্রেন কী কারণ হয়? গুরুতর অসুখ হলেও পারে মাথাব্যথা। পর্যাপ্ত আয়রনের অভাবেও হতে পারে। এনএইচএসের মতে, মাইগ্রেনের সঠিক কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক কার্যকলাপের ফলে এটা হতে পারে। এ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বাজারে ওষুধ পাওয়া যায়। তবে ঘরোয়া প্রতিকারেও মুক্তি মে

মাইগ্রেনের ঘরোয়া উপশম।  মাইগ্রেনের ঘরোয়া উপশম।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 28 Aug 2022,
  • अपडेटेड 4:37 PM IST
  • গুরুতর অসুখে মাথাব্যথা করতে পারে। পর্যাপ্ত আয়রনের অভাবেও কারণ।
  • আয়ুর্বেদিক উপায়ে মাথাব্যথার উপশম।

মাথা দপদপ, রগের দু’পাশ ধরে যন্ত্রণা, নইলে মাথা-ঘাড় জুড়ে ব্যথা- মাইগ্রেনের সমস্যায় বিগড়ে যায় মন-মেজাজ। মাইগ্রেনের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে বমি বমি ভাব, বমি এবং আলো-শব্দ সংবেদনশীলতা। মাইগ্রেনের ব্যথা কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েক দিন পর্যন্ত থাকতে পারে। বিশেষ করে মহিলাদের মধ্যে এই ধরনের সমস্যা আরও বেশি।

 মাইগ্রেন কী কারণ হয়? গুরুতর অসুখে মাথাব্যথা করতে পারে। পর্যাপ্ত আয়রনের অভাবেও কারণ। এনএইচএসের মতে, মাইগ্রেনের সঠিক কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক কার্যকলাপের ফলে এটা হতে পারে। এ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বাজারে ওষুধ পাওয়া যায়। তবে ঘরোয়া প্রতিকারেও মুক্তি মেলে। 

সাধারণ মাথাব্যথা হলে কী করবেন? 

আরও পড়ুন

-মাথা যন্ত্রণা হলে চা-কফি খেয়ে ফেলেন অনেকে। কফিতে থাকা ক্যাফিন স্নায়ুকে উদ্দীপ্ত করে বলে মনে হয় ব্যথা কমেছে। আদতে তা নয়। বরং মাথাব্যথা বাড়িয়ে দিতে পারে। 

- মাথাব্যথা নিয়ে কাজ করবেন না। সম্ভব হলে ঘর অন্ধকার করে আধ ঘণ্টা চোখ বুজে বিশ্রাম নিন। 

- পারফিউম, ধূপ-ধুনোর উগ্র গন্ধ এড়িয়ে চলুন।

মাইগ্রেন থেকে মুক্তি কীভাবে? 

আয়ুর্বেদিক পদ্ধতিতে মাইগ্রেন থেকে মুক্তি মেলা সম্ভব। ওষুধের পরিবর্তে ঘরোয়া উপায়ে মুক্তি পাবেন।


কিশমিশ- সকালে প্রথমে ভেষজ চা খেতে পারেন। রাতভর ১০-১৫টা কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে খান। মাথাব্যথায় উপশম পাবেন। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা বলছেন,টানা ১২ সপ্তাহ ধরে কিশমিশ খেলে শরীরের অতিরিক্ত পিত্ত কমে। মাইগ্রেনের সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্ত উপসর্গ যেমন অ্যাসিডিটি, বমি বমি ভাব, জ্বালাপোড়া, মাথাব্যথা, গরমে হাঁসফাঁস দশা থেকে মুক্তি দেয় কিশমিশ। 

জিরে ও এলাচের চা- জিরে এলাচ থেকে তৈরি চা দুপুর বা রাতের খাবারের এক ঘন্টা পরে পেতে পারেন। বমি বমি ভাব এবং মানসিক চাপ দূর করতে কার্যকর। কীভাবে তৈরি করবেন? আধ গ্লাস জলে ১ চা চামচ জিরে এবং ১টা এলাচ যোগ করুন। ৩ মিনিট ফোটান। তার পর ছেঁকে নিন। তৈরি সুস্বাদু চা। মাইগ্রেনের যন্ত্রণা কমাতে সক্ষম।

Advertisement

ঘি- আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা বলছেন,ঘি মাইগ্রেনের ওষুধের মতো কাজ করে। পাশাপাশি শরীর ও মনের বাড়তি পিত্তের ভারসাম্য বজায় রাখতে কাজ করে ঘি। বিভিন্নভাবে তা খেতে পারেন। যেমন- ব্রাহ্মী, শঙ্খপুষ্পী, যষ্টিমধু ইত্যাদি কিছু ভেষজ খাবার ঘিয়ের সঙ্গে খেতে পারেন। এছাড়া ভাত ও রুটির সঙ্গে খেতে পারেন ঘি। রাতের দুধের সঙ্গেও খাওয়া যেতে পারে। 

আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা বলছেন, মাইগ্রেনের রোগীদের স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা উচিত। নিয়মিত প্রাণায়ম করুন।

Read more!
Advertisement
Advertisement