Advertisement

Benefits of crying: চোখ তো ভাল থাকেই, কাঁদার আরও অনেক উপকার, রইল

Benefits of crying: মনে ব্যথা পেয়ে, প্রেমে আঘাত পেয়ে আবার অনেকে কথায় কথায় কেঁদে ফেলেন। অনেকে আবার বন্ধু মহলে ছিঁচকাদুনে নামেও পরিচিত। তবে এবার যদি জানতে পারেন কান্নাকাটি করা শরীর ও মন দুইয়ের জন্যই ভালো, তবে হয়ত রোজই নানান অজুহাতে কাঁদতে বসবেন। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, কান্না মন ও শরীর দুইয়ের জন্যই ভালো।

কান্নার উপকারিতাও রয়েছে প্রচুরকান্নার উপকারিতাও রয়েছে প্রচুর
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 25 Apr 2023,
  • अपडेटेड 4:56 PM IST
  • মনে ব্যথা পেয়ে, প্রেমে আঘাত পেয়ে আবার অনেকে কথায় কথায় কেঁদে ফেলেন।
  • অনেকে আবার বন্ধু মহলে ছিঁচকাদুনে নামেও পরিচিত।
  • তবে এবার যদি জানতে পারেন কান্নাকাটি করা শরীর ও মন দুইয়ের জন্যই ভালো, তবে হয়ত রোজই নানান অজুহাতে কাঁদতে বসবেন।

মনে ব্যথা পেয়ে, প্রেমে আঘাত পেয়ে আবার অনেকে কথায় কথায় কেঁদে ফেলেন। অনেকে আবার বন্ধু মহলে ছিঁচকাদুনে নামেও পরিচিত। তবে এবার যদি জানতে পারেন কান্নাকাটি করা শরীর ও মন দুইয়ের জন্যই ভালো, তবে হয়ত রোজই নানান অজুহাতে কাঁদতে বসবেন। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, কান্না মন ও শরীর দুইয়ের জন্যই ভালো। মনোবিদরা জানাচ্ছেন, কান্না পেলে তা আটকানোর প্রয়োজন নেই বরং কেঁদে নেওয়াই ভালো

চোখ পরিষ্কার করে
কান্নার সময় চোখের জল আমাদের চোখের মণি ও চোখের পাতা ধুয়ে মুছে পরিষ্কার করে দেয়। এটি আমাদের চোখকে জলশূন্যতা থেকে বাঁচায়। ফলে চোখ পরিষ্কার রাখতে ও দৃষ্টি ঠিক রাখতে সহায়তা করে কান্না। 

আরও পড়ুন

ব্যাকটেরিয়া দূর করে
চোখের জলে থাকে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস দূর করার উপাদান।  রাস্তা-ঘাটে, বাসে-ট্রামের ধুলো-বালি থেকে সারা দিনে চোখের ভেতর কত ময়লাই না জমা হয়। এগুলো থেকে নানা জীবাণু আমাদের চোখের বাসা বাঁধতে পারে। কিন্তু চোখের জল এসব ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের জীবাণু ধ্বংসে খুবই কার্যকর। চোখের জলে থাকা আইসোজাইম মাত্র ৫-১০ মিনিটেই চোখের প্রায় ৯০-৯৫ ভাগ ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে পারে।

মন ভালো রাখে
কান্নায় মন ভালো হয়। কারণ কান্নায় শরীরে ম্যাঙ্গানিজের মাত্রা কমে যায়। এই ম্যাঙ্গানিজ বেশি মাত্রায় জমতে থাকলে উদ্বেগ, অস্বস্তি, রাগ-ক্ষোভ বেড়ে যাওয়া সহ আবেগি ঝামেলা তৈরি করতে থাকে। কিন্তু কেঁদে ফেলতে পারলে এর মাত্রা কমে গিয়ে শরীর ও মন হালকা হয়ে যায়। 

মানসিক চাপ কমায়
কান্নাতে আমাদের মনের ওপর চাপ কমে। অতিরিক্ত মানসিক চাপ থেকে আমাদের শরীরে 'লিওসিন এনকেফেলিন ও প্রোলাকটিন'-এর মতো কিছু রাসায়নিক জমা হয়। আবার কান্নার অবদমন আমাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার চাপ আরও বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু কাঁদতে পারলে এই সব অতিরিক্ত চাপ কমে যায়।

Advertisement

আবেগজনিত চিকিৎসা
কান্না বাস্তবে একটা চিকিৎসার মতো। এটা উদ্বেগ কাটায়, বিষণ্ণতা দূর করে। আবেগে কেঁদে ফেলতে পারাটা বহু কারণেই মন ও দেহের জন্য উপকারী। দীর্ঘদিন ধরে আবেগ চেপে রাখা ক্ষতিকর। এতে মনের ভেতর জমে ওঠে নানামুখী চাপ। এটি মস্তিষ্কেও বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। আর এ পরিস্থিতি সামলাতে প্রয়োজন কান্না।

ঘুম ভালো হয়
২০১৫ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হওয়া একটি গবেষণায় দেখা গেছে, কাঁদার সময় আমাদের শরীরের ভিতরে এমন কিছু হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়, যার প্রভাবে তাড়াতাড়ি ও প্রশান্তির ঘুম আসে।

Read more!
Advertisement
Advertisement