Advertisement

Weight Loss : ডিমে হুড়মুড়িয়ে কমে ওজন, কখন খেতে হবে?

ডিমে বেশকিছু ধরনের পুষ্টিগুণ থাকে। রয়েছে হাই কোয়ালিটি প্রোটিন, ভিটামিন এ, ডি ও বি। নতালিয়া রিজো নামে এক মার্কিন ডায়টিশিয়ান জানাচ্ছেন, ডিমে যে কোলিন রয়েছে তা গর্ভবতী মহিলা ও তাঁর সন্তানের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। ডিমের সাদা অংশ এবং কুসুম, দুটিতেই থাকে প্রোটিন। কুসুমে ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারেলসও পাওয়া যায়।

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 22 Feb 2022,
  • अपडेटेड 2:05 PM IST
  • সকালে ডিম খাওয়া উপকারী
  • ডিমে থাকে প্রচুর প্রোটিন
  • ওজন কমাতে বিশেষ সাহায্য করে

Weight Loss : ওজন কমানের জন্য মানুষ প্রথমেই যে উপায় অবলম্বন করে তা হল ডায়েটিং। এক-এক জনের ডায়েটিং এক-এক রকমের। আর এই বিষয়ে সবচেয়ে প্রথমেই যে প্রশ্নটি মাথায় আসে, তা হল সকালে কী খাবেন? অর্থাৎ এমন কোন খাবার দিয়ে ব্রেকফাস্ট করবেন যাতে গোটা দিনটা ভাল যায়। এক্ষেত্রে কারও যদি খুব দ্রুত ওজন কমানোর পরিকল্পনা থাকে তাহলে সকালে ডিম (Egg) খেতে পারেন। কারণ ডিমে প্রচুর পরিমান প্রোটিন থাকেন। আর তার ফলে আপানার পেটও বেশকিছুক্ষণ ভরা থাকবে। অনেক গবেষণাতেও এই কথা উঠে এসেছে যে, ওজন কমাতে ব্রেকফাস্টে ডিম খুবই উপকারী। এই প্রতিবেদনে ডিমের পুষ্টগুণ ও ওজন কমানোর জন্য এটি কীভাবে খাওয়া উচিত তা বলা হবে। 

ডিম পুষ্টিকর এবং কম ক্যালোরি যুক্ত 
ডিমে বেশকিছু ধরনের পুষ্টিগুণ থাকে। রয়েছে হাই কোয়ালিটি প্রোটিন, ভিটামিন এ, ডি ও বি। নতালিয়া রিজো নামে এক মার্কিন ডায়টিশিয়ান জানাচ্ছেন, ডিমে যে কোলিন রয়েছে তা গর্ভবতী মহিলা ও তাঁর সন্তানের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। ডিমের সাদা অংশ এবং কুসুম, দুটিতেই থাকে প্রোটিন। কুসুমে ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারেলসও পাওয়া যায়। একটি বড় ডিমের পুষ্টিগুণ হল - 

ক্যালোরি - ৭১.৫ 
ফ্যাট - ৪.৮ গ্রাম
ভিটামিন এ - ১৬০ এমসিজি
ক্যালশিয়াম - ৫৬ মিলিগ্রাম
ভিটামিন ডি - ২ এমসিজি
রাইবোফ্লেভিন - .৪৭৫ মিলিগ্রাম
ভিটামিন বি ১২ - .৮৯ এমসিজি
ফোলেট - ৪৭ এমসিজি
ভিটামিন ই - ১.০৫ মিলিগ্রাম
নিয়াসিন - .০৭৫ মিলিগ্রাম
আয়রন - ১.৭৫ মিলিগ্রাম

আরও পড়ুন

ব্রেকফাস্টে স্বাস্থ্যকর খাবার ডিম
অনেকেই ব্রেকফাস্টে এমন খাবার খান যাতে একদিকে যেমন মোটা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তেমনই থাকে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের আশঙ্কাও। সেক্ষেত্রে যদি কেউ ওজন কম কমাতে চান, তাহলে ব্রেকফাস্টে ডিম খেতে পারেন। ২০০৮ সালে মোটা চেহারার ব্যক্তিদের নিয়ে একটি সমীক্ষা করা হয়। তাতে ২৫ থেকে ৬০ বর্ষীয় ব্যক্তিদের সামিল কর হয়েছিল। সেখানে কয়েকজনকে রোজ সকালে ডিম দেওয়া হত। বাকিদের দেওয়া হত অন্য খাবার। দুটি খাবারেই ক্যালোরির পরিমান ছিল সমান। ৮ সপ্তাহ পর যাঁদের রোজ ডিম দেওয়া রয়েছিল তাঁদের বিএমআই ৬১ শতাংশ এবং ওজন ৬৫ শতাংশ কমতে দেখা গিয়েছিল। এছাড়াও ব্রেকফাস্টে ডিমের সঙ্গে ফল, আনাজ এবং দুগ্ধজাত পণ্য যোগ করার পরামর্শও দিচ্ছেন নতালিয়া রিজো।

Advertisement


 

Read more!
Advertisement
Advertisement